Dhaka 4:52 pm, Wednesday, 26 November 2025

হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীর ৬১তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ

Reporter Name
  • Update Time : 06:28:39 am, Thursday, 5 December 2024
  • / 154 Time View

অগ্নিশিখা ডেস্কঃ গণতন্ত্রের মানসপুত্র হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীর ৬১তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ বৃহস্পতিবার। এ উপলক্ষে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনূস বাণী দিয়েছেন।

হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী ১৯৬৩ সালের ৫ ডিসেম্বর মৃত্যুবরণ করেন। তিনি একজন রাজনীতিবিদ, আইনজীবী ছিলেন।

হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী পাকিস্তানের ৫ম প্রধানমন্ত্রী। যুক্তফ্রন্ট গঠনের মূলনেতাদের মধ্যে অন্যতম তিনি। গণতান্ত্রিক রীতি ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল ছিলেন বলে সুধী সমাজ তাকে ‘গণতন্ত্রের মানসপুত্র’ বলে আখ্যায়িত করে।

বর্তমান পশ্চিমবঙ্গের মেদিনীপুরের এক সম্ভ্রান্ত পরিবারে জন্ম নেওয়া সোহরাওয়ার্দী বিচারপতি স্যার জাহিদ সোহরাওয়ার্দীর কনিষ্ঠ সন্তান। জাহিদ সোহরাওয়ার্দী ছিলেন কলকাতা হাইকোর্টের একজন খ্যাতনামা বিচারক। মা ছিলেন নামকরা উর্দু সাহিত্যিক খুজাস্তা আখতার বানু, স্যার হাসান সোহরাওয়ার্দী ছিলেন তার মামা।

সোহরাওয়ার্দী স্বাস্থ্যগত কারণে ১৯৬৩ সালে দেশের বাইরে যান এবং লেবাননের রাজধানী বৈরুতে অবস্থানকালে ১৯৬৩ সালের ৫ ডিসেম্বর মৃত্যুবরণ করেন। পরে তাকে ঢাকায় আনা হয় ও ৮ ডিসেম্বর রেসকোর্স ময়দানে (বর্তমানে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে) তার জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। জানাজা শেষে তাকে ঢাকা হাইকোর্ট প্রাঙ্গণে শেরেবাংলা একে ফজলুল হকের কবরের পাশে সমাহিত করা হয়।

Tag :

Please Share This Post in Your Social Media

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

10

হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীর ৬১তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ

Update Time : 06:28:39 am, Thursday, 5 December 2024

অগ্নিশিখা ডেস্কঃ গণতন্ত্রের মানসপুত্র হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীর ৬১তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ বৃহস্পতিবার। এ উপলক্ষে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনূস বাণী দিয়েছেন।

হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী ১৯৬৩ সালের ৫ ডিসেম্বর মৃত্যুবরণ করেন। তিনি একজন রাজনীতিবিদ, আইনজীবী ছিলেন।

হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী পাকিস্তানের ৫ম প্রধানমন্ত্রী। যুক্তফ্রন্ট গঠনের মূলনেতাদের মধ্যে অন্যতম তিনি। গণতান্ত্রিক রীতি ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল ছিলেন বলে সুধী সমাজ তাকে ‘গণতন্ত্রের মানসপুত্র’ বলে আখ্যায়িত করে।

বর্তমান পশ্চিমবঙ্গের মেদিনীপুরের এক সম্ভ্রান্ত পরিবারে জন্ম নেওয়া সোহরাওয়ার্দী বিচারপতি স্যার জাহিদ সোহরাওয়ার্দীর কনিষ্ঠ সন্তান। জাহিদ সোহরাওয়ার্দী ছিলেন কলকাতা হাইকোর্টের একজন খ্যাতনামা বিচারক। মা ছিলেন নামকরা উর্দু সাহিত্যিক খুজাস্তা আখতার বানু, স্যার হাসান সোহরাওয়ার্দী ছিলেন তার মামা।

সোহরাওয়ার্দী স্বাস্থ্যগত কারণে ১৯৬৩ সালে দেশের বাইরে যান এবং লেবাননের রাজধানী বৈরুতে অবস্থানকালে ১৯৬৩ সালের ৫ ডিসেম্বর মৃত্যুবরণ করেন। পরে তাকে ঢাকায় আনা হয় ও ৮ ডিসেম্বর রেসকোর্স ময়দানে (বর্তমানে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে) তার জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। জানাজা শেষে তাকে ঢাকা হাইকোর্ট প্রাঙ্গণে শেরেবাংলা একে ফজলুল হকের কবরের পাশে সমাহিত করা হয়।