Dhaka 8:16 am, Wednesday, 26 November 2025

নিরপেক্ষ সমীকরণে এগিয়ে অধ্যাপক সইদুল হক

Reporter Name
  • Update Time : 02:26:25 pm, Sunday, 19 May 2024
  • / 275 Time View

সহিদুল ইসলাম খোকন (নিজস্ব প্রতিনিধি)
আওয়ামীলীগেরও সদস্য নির্বাচিত হন। ১৯৯৭ সালে তৎকালীন হেবিওয়েট প্রতিদ্বন্দ্বী মিজানুর রহমানের সঙ্গে উপজেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদকের পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে মাত্র ৩ ভোটে হেরে যান। এরপর জেলা আওয়ামীলীগের তথ্য ও গবেষনা বিষয়ক সম্পাদকের দ্বায়িত্ব পান তিনি। এরপর ২০০৩ সালে সম্মেলনের মধ্যদিয়ে সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হন তিনি। তারপর রাণীশংকৈলের রাজনৈতিক নেতারা একে একে প্রয়াত হলে অভিজ্ঞ সঙ্গীহীন তৎকালীন বিএনপি-জামাত জোটের দমন-নিপিড়ন মোকাবিলা করে আওয়ামীলীগকে ঐক্যবদ্ধের মাধ্যমে একটি গতিশীল সংগঠনে রুপান্তিত করেন। তার দীর্ঘ পরিশ্রমের ফসল হিসেবে ২০০৯ সালের ২২ জানুয়ারি বিপুল ভোটের ব্যবধানে সাধারণ মানুষ তাকে উপজেলা চেয়ারম্যান নির্বাচিত করেন। শিক্ষাক্ষেত্রে বিশেষ অবদানের জন্য রংপুর বিভাগের শ্রেষ্ঠ উপজেলা চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন এবং ইউরোপ ও এশিয়ার ৬টি দেশ ভ্রমন করেন তিনি। ২০১৩ সালের ২৪ জানুয়ারি সম্মেলনের মাধ্যমে উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি নির্বাচিত হন তিনি। সবশেষ আবারও ২০১৯ সালে বিনা প্রতিদন্ধীতায় সভাপতি নির্বাচিত হন।

অতীতের ন্যায় আবারো উপজেলা চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়ে, রানীশংকৈল উপজেলার উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখতে, একটি মাদকমুক্ত সমাজ গড়তে, দূর্নীতিমুক্ত স্মার্ট উপজেলা গড়তে এবং সেই সাথে সততার ভিত্তি জনগণের শক্তিকে কাজে লাগিয়ে উপজেলাবাসীর দুঃখের সারথী হয়ে পাশে থাকার আহ্বান জানান অধ্যাপক সইদুল হক।

Tag :

Please Share This Post in Your Social Media

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

10

নিরপেক্ষ সমীকরণে এগিয়ে অধ্যাপক সইদুল হক

Update Time : 02:26:25 pm, Sunday, 19 May 2024

সহিদুল ইসলাম খোকন (নিজস্ব প্রতিনিধি)
আওয়ামীলীগেরও সদস্য নির্বাচিত হন। ১৯৯৭ সালে তৎকালীন হেবিওয়েট প্রতিদ্বন্দ্বী মিজানুর রহমানের সঙ্গে উপজেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদকের পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে মাত্র ৩ ভোটে হেরে যান। এরপর জেলা আওয়ামীলীগের তথ্য ও গবেষনা বিষয়ক সম্পাদকের দ্বায়িত্ব পান তিনি। এরপর ২০০৩ সালে সম্মেলনের মধ্যদিয়ে সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হন তিনি। তারপর রাণীশংকৈলের রাজনৈতিক নেতারা একে একে প্রয়াত হলে অভিজ্ঞ সঙ্গীহীন তৎকালীন বিএনপি-জামাত জোটের দমন-নিপিড়ন মোকাবিলা করে আওয়ামীলীগকে ঐক্যবদ্ধের মাধ্যমে একটি গতিশীল সংগঠনে রুপান্তিত করেন। তার দীর্ঘ পরিশ্রমের ফসল হিসেবে ২০০৯ সালের ২২ জানুয়ারি বিপুল ভোটের ব্যবধানে সাধারণ মানুষ তাকে উপজেলা চেয়ারম্যান নির্বাচিত করেন। শিক্ষাক্ষেত্রে বিশেষ অবদানের জন্য রংপুর বিভাগের শ্রেষ্ঠ উপজেলা চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন এবং ইউরোপ ও এশিয়ার ৬টি দেশ ভ্রমন করেন তিনি। ২০১৩ সালের ২৪ জানুয়ারি সম্মেলনের মাধ্যমে উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি নির্বাচিত হন তিনি। সবশেষ আবারও ২০১৯ সালে বিনা প্রতিদন্ধীতায় সভাপতি নির্বাচিত হন।

অতীতের ন্যায় আবারো উপজেলা চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়ে, রানীশংকৈল উপজেলার উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখতে, একটি মাদকমুক্ত সমাজ গড়তে, দূর্নীতিমুক্ত স্মার্ট উপজেলা গড়তে এবং সেই সাথে সততার ভিত্তি জনগণের শক্তিকে কাজে লাগিয়ে উপজেলাবাসীর দুঃখের সারথী হয়ে পাশে থাকার আহ্বান জানান অধ্যাপক সইদুল হক।