Dhaka 4:24 am, Monday, 24 November 2025

নারায়ণগঞ্জের বন্দর থানার মেহেদী হত্যা মামলার মূল আসামিসহ ৯ জন আসামি গ্রেফতার

  • Reporter Name
  • Update Time : 03:46:26 pm, Sunday, 29 June 2025
  • 122 Time View
সাহাব উদ্দীন বিশেষ প্রতিবেদকঃ  
নারায়ণগঞ্জের  বন্দর থানার মেহেদী হত্যা মামলার মূল আসামিসহ ৯ জন আসামি গ্রেফতার।  নারায়ণগঞ্জের বন্দর থানাধীন বন্দর রেল-লাইন হাফেজীবাগ ও সালেহনগর এলাকায় আধিপত্য ও বিভিন্ন বিষয়কে কেন্দ্র করে সাবেক কাউন্সিলর হান্নান সরকার, বাবু শিকদার ও সাবেক কাউন্সিলর আবু কায়ছার আশা গ্রুপের জাফর-রনিদের মধ্যে দীর্ঘদিন যাবৎ শত্রুতা চলে আসছিল। এরই ধারাবাহিকতায় ২১ জুন (শনিবার) রাতের বেলা বাদীর ভাই মেহেদী হাসান কাজ শেষে বাসায় ফেরার পথে রাত অনুমান ১০.৩৫ ঘটিকার সময় বন্দর থানাধীন সিরাজদ্দৌলা মাঠের সামনে ওয়াসার পানির পাম্পের পূর্বদিকে পাকা রাস্তার উপর পৌঁছামাত্র আসামীরা তাদের পূর্ব পরিকল্পনা অনুযায়ী ধারালো রামদা, ছুরি, চাপাতি, সুইচ গিয়ার লোহার রড, ধারালো দা নিয়ে বেআইনি জনতাবদ্ধে বাদীর ভাই মেহেদী হাসানকে উপর্যুপুরি আঘাত করে হত্যা করে। এই হত্যাকাণ্ডে ভিকটিম মেহেদী হাসানের ভাই এজাহারনামীয় ২৯ জন আসামিসহ অজ্ঞাতনামা ৩০/৪০ জনের নামে বন্দর থানার মামলা নং-৪১,২৩/০৬/২০২৫ ধারা-১৪৩/৩৪১/৩০২/১১৪/৩৪ পেনাল কোড রুজু করেন। ঘটনার পরের দিন সকালে নারায়ণগঞ্জ জেলার পুলিশ সুপার    ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন। পুলিশ সুপার  দ্রুত আসামিদের গ্রেফতার করার জন্য নির্দেশ প্রদান করেন। তাঁর নির্দেশনায় জেলা গোয়েন্দা পুলিশ ও থানা পুলিশ মাঠে নামে। যার ফলশ্রুতিতে দ্রুততম সময়ের মধ্যে এজাহার নামীয় ৬ জন এবং তদন্তে প্রাপ্ত ৩ জন আসামিকে গ্রেফতার করা হয়। এই হত্যাকাণ্ডের মূল আসামী রনি ও রায়হানকে গ্রেফতার করতে তথ্য প্রযুক্তির সহায়তা নেয়া হয়। অবশেষে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার(ক্রাইম এন্ড অপস্) অতিরিক্ত পুলিশ সুপার তারেক আল মেহেদী ও  (ডিবি) মোঃ সোহেল রানার তত্ত্বাবধায়নে তদন্তকারী কর্মকর্তা এসআই হুমায়ুন কবির , এআই টিপু সুলতান, এস আই সিরাজুল ইসলাম এবং জেলা গোয়েন্দা পুলিশের এসআই মোঃ সোহেল মিয়া, এস আই  রুবেল মিয়াসহ সঙ্গীয় ফোর্স মুন্সিগঞ্জ জেলার সিরাজদিখান থানায় অভিযান পরিচালনা করে ২৭ জুন আনুমানিক ভোর ৫.৩০ ঘটিকায় মূল আসামী রনি ও রায়হানকে গ্রেফতার করে। এজাহারনামীয় অন্যান্য আসামিদের গ্রেফতার করতে অভিযান অব্যাহত রয়েছে। আসামিদের বিজ্ঞ আদালতে সোপর্দ করা হয়েছে এবং রিমান্ডের জন্য আবেদন করা হয়েছে। নারায়ণগঞ্জের বন্দর থানার মেহেদী হত্যা মামলার মূল আসামিসহ ৯ জন আসামি গ্রেফতার।  সাহাব উদ্দীন বিশেষ প্রতিবেদকঃ  নারায়ণগঞ্জের  বন্দর থানার মেহেদী হত্যা মামলার মূল আসামিসহ ৯ জন আসামি গ্রেফতার।  নারায়ণগঞ্জের বন্দর থানাধীন বন্দর রেল-লাইন হাফেজীবাগ ও সালেহনগর এলাকায় আধিপত্য ও বিভিন্ন বিষয়কে কেন্দ্র করে সাবেক কাউন্সিলর হান্নান সরকার, বাবু শিকদার ও সাবেক কাউন্সিলর আবু কায়ছার আশা গ্রুপের জাফর-রনিদের মধ্যে দীর্ঘদিন যাবৎ শত্রুতা চলে আসছিল। এরই ধারাবাহিকতায় ২১ জুন (শনিবার) রাতের বেলা বাদীর ভাই মেহেদী হাসান কাজ শেষে বাসায় ফেরার পথে রাত অনুমান ১০.৩৫ ঘটিকার সময় বন্দর থানাধীন সিরাজদ্দৌলা মাঠের সামনে ওয়াসার পানির পাম্পের পূর্বদিকে পাকা রাস্তার উপর পৌঁছামাত্র আসামীরা তাদের পূর্ব পরিকল্পনা অনুযায়ী ধারালো রামদা, ছুরি, চাপাতি, সুইচ গিয়ার লোহার রড, ধারালো দা নিয়ে বেআইনি জনতাবদ্ধে বাদীর ভাই মেহেদী হাসানকে উপর্যুপুরি আঘাত করে হত্যা করে। এই হত্যাকাণ্ডে ভিকটিম মেহেদী হাসানের ভাই এজাহারনামীয় ২৯ জন আসামিসহ অজ্ঞাতনামা ৩০/৪০ জনের নামে বন্দর থানার মামলা নং-৪১,২৩/০৬/২০২৫ , ধারা-১৪৩/৩৪১/৩০২/১১৪/৩৪ পেনাল কোড রুজু করেন। ঘটনার পরের দিন সকালে নারায়ণগঞ্জ জেলার পুলিশ সুপার    ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন। পুলিশ সুপার  দ্রুত আসামিদের গ্রেফতার করার জন্য নির্দেশ প্রদান করেন। তাঁর নির্দেশনায় জেলা গোয়েন্দা পুলিশ ও থানা পুলিশ মাঠে নামে। যার ফলশ্রুতিতে দ্রুততম সময়ের মধ্যে এজাহার নামীয় ৬ জন এবং তদন্তে প্রাপ্ত ৩ জন আসামিকে গ্রেফতার করা হয়। এই হত্যাকাণ্ডের মূল আসামী রনি ও রায়হানকে গ্রেফতার করতে তথ্য প্রযুক্তির সহায়তা নেয়া হয়। অবশেষে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার(ক্রাইম এন্ড অপস্) অতিরিক্ত পুলিশ সুপার তারেক আল মেহেদী ও  (ডিবি) মোঃ সোহেল রানার তত্ত্বাবধায়নে তদন্তকারী কর্মকর্তা এসআই হুমায়ুন কবির , এআই টিপু সুলতান, এস আই সিরাজুল ইসলাম এবং জেলা গোয়েন্দা পুলিশের এসআই মোঃ সোহেল মিয়া, এস আই  রুবেল মিয়াসহ সঙ্গীয় ফোর্স মুন্সিগঞ্জ জেলার সিরাজদিখান থানায় অভিযান পরিচালনা করে ২৭ জুন আনুমানিক ভোর ৫.৩০ ঘটিকায় মূল আসামী রনি ও রায়হানকে গ্রেফতার করে। এজাহারনামীয় অন্যান্য আসামিদের গ্রেফতার করতে অভিযান অব্যাহত রয়েছে। আসামিদের বিজ্ঞ আদালতে সোপর্দ করা হয়েছে এবং রিমান্ডের জন্য আবেদন করা হয়েছে।
Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

Murad Ahmed

জনপ্রিয় পোস্ট

হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন বেগম খালেদা জিয়া

নারায়ণগঞ্জের বন্দর থানার মেহেদী হত্যা মামলার মূল আসামিসহ ৯ জন আসামি গ্রেফতার

Update Time : 03:46:26 pm, Sunday, 29 June 2025
সাহাব উদ্দীন বিশেষ প্রতিবেদকঃ  
নারায়ণগঞ্জের  বন্দর থানার মেহেদী হত্যা মামলার মূল আসামিসহ ৯ জন আসামি গ্রেফতার।  নারায়ণগঞ্জের বন্দর থানাধীন বন্দর রেল-লাইন হাফেজীবাগ ও সালেহনগর এলাকায় আধিপত্য ও বিভিন্ন বিষয়কে কেন্দ্র করে সাবেক কাউন্সিলর হান্নান সরকার, বাবু শিকদার ও সাবেক কাউন্সিলর আবু কায়ছার আশা গ্রুপের জাফর-রনিদের মধ্যে দীর্ঘদিন যাবৎ শত্রুতা চলে আসছিল। এরই ধারাবাহিকতায় ২১ জুন (শনিবার) রাতের বেলা বাদীর ভাই মেহেদী হাসান কাজ শেষে বাসায় ফেরার পথে রাত অনুমান ১০.৩৫ ঘটিকার সময় বন্দর থানাধীন সিরাজদ্দৌলা মাঠের সামনে ওয়াসার পানির পাম্পের পূর্বদিকে পাকা রাস্তার উপর পৌঁছামাত্র আসামীরা তাদের পূর্ব পরিকল্পনা অনুযায়ী ধারালো রামদা, ছুরি, চাপাতি, সুইচ গিয়ার লোহার রড, ধারালো দা নিয়ে বেআইনি জনতাবদ্ধে বাদীর ভাই মেহেদী হাসানকে উপর্যুপুরি আঘাত করে হত্যা করে। এই হত্যাকাণ্ডে ভিকটিম মেহেদী হাসানের ভাই এজাহারনামীয় ২৯ জন আসামিসহ অজ্ঞাতনামা ৩০/৪০ জনের নামে বন্দর থানার মামলা নং-৪১,২৩/০৬/২০২৫ ধারা-১৪৩/৩৪১/৩০২/১১৪/৩৪ পেনাল কোড রুজু করেন। ঘটনার পরের দিন সকালে নারায়ণগঞ্জ জেলার পুলিশ সুপার    ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন। পুলিশ সুপার  দ্রুত আসামিদের গ্রেফতার করার জন্য নির্দেশ প্রদান করেন। তাঁর নির্দেশনায় জেলা গোয়েন্দা পুলিশ ও থানা পুলিশ মাঠে নামে। যার ফলশ্রুতিতে দ্রুততম সময়ের মধ্যে এজাহার নামীয় ৬ জন এবং তদন্তে প্রাপ্ত ৩ জন আসামিকে গ্রেফতার করা হয়। এই হত্যাকাণ্ডের মূল আসামী রনি ও রায়হানকে গ্রেফতার করতে তথ্য প্রযুক্তির সহায়তা নেয়া হয়। অবশেষে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার(ক্রাইম এন্ড অপস্) অতিরিক্ত পুলিশ সুপার তারেক আল মেহেদী ও  (ডিবি) মোঃ সোহেল রানার তত্ত্বাবধায়নে তদন্তকারী কর্মকর্তা এসআই হুমায়ুন কবির , এআই টিপু সুলতান, এস আই সিরাজুল ইসলাম এবং জেলা গোয়েন্দা পুলিশের এসআই মোঃ সোহেল মিয়া, এস আই  রুবেল মিয়াসহ সঙ্গীয় ফোর্স মুন্সিগঞ্জ জেলার সিরাজদিখান থানায় অভিযান পরিচালনা করে ২৭ জুন আনুমানিক ভোর ৫.৩০ ঘটিকায় মূল আসামী রনি ও রায়হানকে গ্রেফতার করে। এজাহারনামীয় অন্যান্য আসামিদের গ্রেফতার করতে অভিযান অব্যাহত রয়েছে। আসামিদের বিজ্ঞ আদালতে সোপর্দ করা হয়েছে এবং রিমান্ডের জন্য আবেদন করা হয়েছে। নারায়ণগঞ্জের বন্দর থানার মেহেদী হত্যা মামলার মূল আসামিসহ ৯ জন আসামি গ্রেফতার।  সাহাব উদ্দীন বিশেষ প্রতিবেদকঃ  নারায়ণগঞ্জের  বন্দর থানার মেহেদী হত্যা মামলার মূল আসামিসহ ৯ জন আসামি গ্রেফতার।  নারায়ণগঞ্জের বন্দর থানাধীন বন্দর রেল-লাইন হাফেজীবাগ ও সালেহনগর এলাকায় আধিপত্য ও বিভিন্ন বিষয়কে কেন্দ্র করে সাবেক কাউন্সিলর হান্নান সরকার, বাবু শিকদার ও সাবেক কাউন্সিলর আবু কায়ছার আশা গ্রুপের জাফর-রনিদের মধ্যে দীর্ঘদিন যাবৎ শত্রুতা চলে আসছিল। এরই ধারাবাহিকতায় ২১ জুন (শনিবার) রাতের বেলা বাদীর ভাই মেহেদী হাসান কাজ শেষে বাসায় ফেরার পথে রাত অনুমান ১০.৩৫ ঘটিকার সময় বন্দর থানাধীন সিরাজদ্দৌলা মাঠের সামনে ওয়াসার পানির পাম্পের পূর্বদিকে পাকা রাস্তার উপর পৌঁছামাত্র আসামীরা তাদের পূর্ব পরিকল্পনা অনুযায়ী ধারালো রামদা, ছুরি, চাপাতি, সুইচ গিয়ার লোহার রড, ধারালো দা নিয়ে বেআইনি জনতাবদ্ধে বাদীর ভাই মেহেদী হাসানকে উপর্যুপুরি আঘাত করে হত্যা করে। এই হত্যাকাণ্ডে ভিকটিম মেহেদী হাসানের ভাই এজাহারনামীয় ২৯ জন আসামিসহ অজ্ঞাতনামা ৩০/৪০ জনের নামে বন্দর থানার মামলা নং-৪১,২৩/০৬/২০২৫ , ধারা-১৪৩/৩৪১/৩০২/১১৪/৩৪ পেনাল কোড রুজু করেন। ঘটনার পরের দিন সকালে নারায়ণগঞ্জ জেলার পুলিশ সুপার    ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন। পুলিশ সুপার  দ্রুত আসামিদের গ্রেফতার করার জন্য নির্দেশ প্রদান করেন। তাঁর নির্দেশনায় জেলা গোয়েন্দা পুলিশ ও থানা পুলিশ মাঠে নামে। যার ফলশ্রুতিতে দ্রুততম সময়ের মধ্যে এজাহার নামীয় ৬ জন এবং তদন্তে প্রাপ্ত ৩ জন আসামিকে গ্রেফতার করা হয়। এই হত্যাকাণ্ডের মূল আসামী রনি ও রায়হানকে গ্রেফতার করতে তথ্য প্রযুক্তির সহায়তা নেয়া হয়। অবশেষে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার(ক্রাইম এন্ড অপস্) অতিরিক্ত পুলিশ সুপার তারেক আল মেহেদী ও  (ডিবি) মোঃ সোহেল রানার তত্ত্বাবধায়নে তদন্তকারী কর্মকর্তা এসআই হুমায়ুন কবির , এআই টিপু সুলতান, এস আই সিরাজুল ইসলাম এবং জেলা গোয়েন্দা পুলিশের এসআই মোঃ সোহেল মিয়া, এস আই  রুবেল মিয়াসহ সঙ্গীয় ফোর্স মুন্সিগঞ্জ জেলার সিরাজদিখান থানায় অভিযান পরিচালনা করে ২৭ জুন আনুমানিক ভোর ৫.৩০ ঘটিকায় মূল আসামী রনি ও রায়হানকে গ্রেফতার করে। এজাহারনামীয় অন্যান্য আসামিদের গ্রেফতার করতে অভিযান অব্যাহত রয়েছে। আসামিদের বিজ্ঞ আদালতে সোপর্দ করা হয়েছে এবং রিমান্ডের জন্য আবেদন করা হয়েছে।