মঙ্গলবার, ২১ অক্টোবর ২০২৫, ০৩:০২ অপরাহ্ন
বিপ্লব হোসেন (ফারুক)
গাজীপুর, কাশিমপুর থানা সংলগ্ন এলাকায় প্লাস্টিক পাইপে ঝুঁকিপূর্ণ ভাবে প্রায় বাড়িতেই অবৈধ গ্যাস সংযোগের ব্যাপক ছড়াছড়ি।এরই ধারাবাহিকতায় চন্দ্রা তিতাস গ্যাস ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানির তত্ত্বাবধানে মাদবর পাড়া মন্ডলপাড়া চলছে সাঁড়াশি অভিযান, উল্লেখিত অভিযানের অগ্রভাগের যাহারা নেতৃত্ব দিয়েছেন তাদের অন্যতম বিজ্ঞ সিনিয়র এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট মোঃ মাসুদুর রহমান (রুবেল), চন্দ্রা তিতাস গ্যাস ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানির ব্যবস্থাপক প্রকৌশলী আল মামুন, উপসহকারী প্রকৌশলী আসাদ হাওলাদার,নুর নবী, আতাউর রহমান, উপব্যবস্থাপক তৌহিদ আরিফিন, ইমারজেন্সি শাখা ব্যবস্থাপক আমিনুর রহমান তালুকদার,অন্যান্যদের মাঝে আরও যাহারা রয়েছেন সার্ভিস টিমের সিনিয়র টেকনিশিয়ান (প্রকর্মী) ফেরদৌস আহমেদ,শাকিল আহমেদ। এই সফল অভিযানে উদ্ধার করা হয় অবৈধ ভাবে ব্যবহৃত চুলা প্লাস্টিক পাইপ, জি আই পাইপ, অবৈধ গ্রাহকদের হতে আদায় করা হয় জরিমানা, বিশ্বস্ত সূত্রে জানা যায় কাশিমপুর থানা এলাকায় ৩ নং ওয়ার্ড থেকে ৭ নং ওয়ার্ড পর্যন্ত প্রতিটি মহল্লায় রয়েছে পর্যাপ্ত অবৈধ গ্রাহক যারা দীর্ঘদিন ধরে অবৈধ ভাবে রাষ্ট্রীয় সম্পদ গ্যাসের অপচয় করে আসছে। অভিযানরত স্থানের নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ব্যক্তিবর্গ গন জানিয়েছেন চন্দ্রা তিতাস গ্যাস ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানির পক্ষ থেকে উল্লেখিত এলাকায় কালেভদ্রে একাধিকবার অভিযান পরিচালনা করে সংযোগ বিচ্ছিন্ন করা হলেও অবৈধ গ্রাহকদের অবৈধ সংযোগ স্হাপনের কারিগরদের দ্বারায় তাহা দ্রুত মেরামত করা হয়, অবৈধ কারিগরদের অন্যতমরা হল বরিশাইল্লা আলামিন, জাকির হোসেন নামের ব্যক্তিগন তাহারা প্রভাবশালীদের ছত্রছায়ায় রাষ্ট্রীয় সম্পদ ধ্বংসে দীর্ঘদিন যাবত উন্মুত্ত আলো আঁধারের খেলায় এ সমস্ত অপকর্ম চালিয়ে যাচ্ছে , কে জাকির হোসেন, কে আলামিন এমন প্রশ্নের জবাবে সঠিক পরিচয় দিতে তাহারা অনীহা প্রকাশ করছেন। এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত অবৈধ গ্যাস সংযোগের নৈপত্তের কারিগরদের সঠিক নাম ঠিকানা উদ্ধার করা সম্ভব হয়নি, তবে আইনগত পদক্ষেপের জন্য দ্রুত তাদের নাম ঠিকানা পরিচয় সংগ্রহের চেষ্টা চালানো হবে বলে চন্দ্রা ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানির পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে।