বুধবার, ০১ অক্টোবর ২০২৫, ১১:২৯ অপরাহ্ন
সিনিয়র রিপোর্টারঃ
দ্বীপের রানী ভোলা -২ ( বোরহানউদ্দিন-দৌলতখান) আসনে ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে জাতীয়তাবাদী দল বিএনপি থেকে পরীক্ষিত রাজনীতিবিদ মোহাম্মদ সহিদ উল্যাহ তালুকদার মনোনয়ন প্রত্যাশী। ইতি পুর্বে ছাত্র রাজনীতি থেকে শুরু করে বাংলাদেশের বিএনপি জাতীয় রাজনীতিতে অবদান রেখে চলেছেন। ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিএনপি মনোনয়ন প্রত্যাশী মোহাম্মদ সহিদ উল্যাহ তালুকদার প্রতিবেদক কে জানান,আমি তৃর্ণমুলের ছাত্র রাজনীতি থেকে উঠে এসেছি। আমার বেড়ে উঠা দ্বূীপের রাণী ভোলা জেলার দৌলত খান উপজেলার চরখলিফা গ্রাম থেকে শিক্ষাজীবন হাতে খড়ি চরশুভী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়,মাধ্যমিক – সরকারি আবি আবদুল্যাহ কলেজ থেকে ১৯৮৪ সালে বিজ্ঞান বিভাগ থেকে প্রথম, উচ্চ মাধ্যমিক সরকারি বিজ্ঞান কলেজ তেজগা ১৯৮৬ বিজ্ঞান বিভাগ প্রথম, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ইংরেজী বিভাগ থেকে ১৯৮৯ সালে সম্মান দ্বিতীয় বিভাগ অর্জন করেছি, একই বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ইংরেজীও ইসলামের ইতিহাসে ডাবল মাস্টার্স অর্জন করেছি। আমি শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান এর রাজনৈতিক আদর্শ কে বুকে ধারণ করে আমার রাজনৈতিক জীবনের পথ চলা ১৯৮৪ সালে দৌলতখান থানা ছাত্রদলের সভাপতি থেকে শুরু করে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র দলের যুগ্ন সম্পাদক ছাত্রদলের কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য, সম্পাদক,সহ সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছি। তার পর যুবদলের কেন্দ্রীয় সম্পাদক,সহ সভাপতি দায়িত্বে ছিলাম। সৎ ভাবে দায়িত্ব পালন করায় আমাকে নিজ জেলা বিভাগ বাদ দিয়ে। টিম প্রধান করে তিন বছরের জন্য দায়িত্ব দেন। সিলেট বিভাগের ৪ টি জেলা,৩৫ টি উপজেলা,২৫ টি পৌরসভা,৩৮ টি থানা,১০৬ টি ইউনিয়ন সহ সকল কমিটি পুণাঙ্গ রুপে করেছি। আমার এই কাজে সন্তুষ্ট হয়ে দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান আমার নিজের বিভাগ টিম প্রধান করে বরিশাল জেলা ও মহানগরের নতুন সদস্য সংগ্রহ ও নবায়নের দায়িত্ব প্রদান করেন। আমার ৪১ বছরের রাজনৈতিক জীবনে বিগত শেখ হাসিনার আওয়ামী ফ্যাসিস্ট সরকারের আমলে বিএনপি কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে থেকে সাদা পোশাকে ২০১৪ সালে গুম করে নিয়ে যায়। গুম থেকে অনেক কষ্টে মুক্তি পাওয়ার পর ফ্যাসিস্ট আমলের মিথ্যা রাজনৈতিক মামলায় দীর্ঘ দিন কারাবরন করতে হয়েছে। আর ও ৭টি রাজনৈতিক মামলায় সাজা হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট না ঘটলে জেলে জেলে আমার জীবন কাটাতে হত। আমাকে দল ভালবেসে ২০০৮ সালে ভোলা ২ থেকে মনোনয়ন দিয়েছিল। দল জোটবদ্ধ থাকার কারণে ধানের শীষ প্রতিকে আশিকুর রহমান শান্তকে নমিনেশন দিতে বাদ্ধ হয়। আমার দীর্ঘ ৪১ বছরের রাজনৈতিক ত্যাগের বিনিময়ে ভোলা-২ (বোরহানউদ্দিন-দৌলতখান) আসন থেকে শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমাননএর হাতে গড়া দলের চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়া ও আগামীর রাস্ট্রনায়ক দলের(ভারপ্রাপ্ত) চেয়ারম্যান তারেক রহমান আমাকে যোগ্য মনে করে নমিনেশন দেয়। তাহলে আমি ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রার্থী হব, ইনশাআল্লাহ।