বুধবার, ২৭ অগাস্ট ২০২৫, ০২:৩৩ অপরাহ্ন
জেলা প্রতিনিধিঃ
[ অনুসন্ধানী প্রতিবেদন ]
গাজীপুর কাশিমপুর থানাধীন গোবিন্দ বাড়ি মৌজাস্হ এস এ আর এস মতে ১ নং খতিয়ানের ২৩০৩ দাগের মোট ভুমির পরিমাণ ৬৪ শতক তার মাঝে কাশিমপুর ভূমি অফিসের তথ্য মতে প্রতারণা মুলক লেখনীতে ২০ শতক ভূমি ব্যক্তি মালিকানায় রেকর্ড হয়,অবশিষ্ট ভূমিতে বিভিন্ন স্থাপনা নির্মাণ চলমান। উল্লেখিত একই মৌজায় ৮২৫ দাগ ১নং খতিয়ানের ভূমি ৩,৩৯শতক বিগত আর এস রেকর্ডে ৪৮৬ খতিয়ান জালাল উদ্দিন নমে জৈনিক ব্যক্তি তার পিতার নাম ডাক্তার জহিরুল হক উল্লেখ করে ১৪৩ একর সম্পত্তি ব্যক্তি কর্তৃক রেকর্ড ভুক্ত হয়, এর কাতে একই ভূমিতে ৫০০ খতিয়ানে ৪৮৬ খতিয়ানের সূত্র মোতাবেক জালাল উদ্দিন তার আপন ভাইকে পিতা উল্লেখ করে ২,৫৩ শতক ভূমি রেকর্ড হয়, যা প্রতারণার সুস্পষ্ট প্রতিমান হলেও ভূমি কর্মকর্তার যোগ সাজসে সেই সমস্ত ভূমিতে স্থাপনা নির্মাণ কাজ চলমান রয়েছে। কিন্তু ভূমি কর্মকর্তা অবগত হওয়ার পরও রাষ্ট্রীয় সম্পত্তির মালিকানা দাবি করে প্রতিকার মূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করছেন না ,বিষয়টি লিখিত ভাবে বিভিন্ন সময়ে টঙ্গী রাজস্ব সার্কেল উত্তর এসিল্যান্ড কে লিখিতভাবে অবগত করা হলেও মাঠ পর্যায়ে রাষ্ট্রীয় সম্পত্তির রক্ষার কোন প্রতিকার মিলেনি। এছাড়াও উল্লিখিত ভূমি অফিসের আওতায় উত্তর পানিশাইল মৌজায় আর এস ১৭ টি দাগের মোট ৬৪৩ শতক ভূমি ১ নং খতিয়ানের। দাগগুলো হল আর এস ১৫,২৪,৫০,৫৪,১০৫,১১১, ১৪২,১৬৪,১৩৬, ১০২, ১০৪, ১১,৯৪,১১৬,১১২,২০৬,২০৭ লস্কর চালা মৌজায় এস এ ২১ আর এস দাগ ৭১মোট ভূমির পরিমাণ ৬২ শতক,বারান্দা মৌজা এস এ ১৩২ দাগে মোট ভূমি ১২৯ একর ৭৫ শতাংশ, গোবিন্দ বাড়ি মৌজার ১নং খতিয়ানের ২৩০৩ দাগে ৪,৩৩ একর জায়গা যাহা বিগত দিনে ভূমি দালালের মাধ্যমে ক্রয় বিক্রয় হয়েছে, এ নিয়ে বিভিন্ন সময়ে একাধিক পত্রিকায় সংবাদ প্রকাশিত হলে অজ্ঞাত কারনে রাষ্ট্রীয় সম্পত্তি রক্ষায় সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাগণ ব্যর্থতার পরিচয় বহন করে চলছেন। যে কারণে বর্তমানে উল্লেখিত ভূমি দখলে নিয়ে রাস্তা ঘাট সহ স্হাপনা নির্মাণ কাজ চলমান। ৫ই আগস্টের পর থেকে রাষ্ট্রের অস্থিতিশীল পরিস্থিতিতে ভূমিধস্যু ও ভূমি দালাল এবং ভূমি কর্মকর্তাদের সমন্বয়ে একটি বিশাল সিন্ডিকেট তৈরি করে দক্ষিণ পানিসাইল মৌজা রাষ্ট্রীয় চুট সম্পত্তি ৩২৮ থেকে ৩৬০ পর্যন্ত হাল দাগ দখলে নিয়ে স্থাপনা নির্মাণ কাজ চলছে। উল্লিখিত জমি নিয়ে নামজারি করতে গিয়ে সাধারণ মানুষ বিভিন্ন হয়রানি শিকার হচ্ছেন, বিভিন্ন মানুষের অভিযোগের ভিত্তিতে জানা যায় জালালরা এতে কি টাকা গ্রহণ করে নাম জারি করে দিচ্ছে না । নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ব্যক্তিবর্গরা জানিয়েছেন ভূমি অফিসে দালালদের মাধ্যমে প্রতিদিন ১ নং খতিয়ানের ভূমি দখলে নিয়ে স্থাপনা নির্মাণে ভূমি কর্মকর্তা কে দিতে হচ্ছে প্রতি শতাংশে ৫০ হাজার থেকে এক লক্ষ টাকা এতে করে প্রতিদিন ভূমি অফিসে লক্ষ লক্ষ টাকা লেনদেন হচ্ছে এই লেনদেনের মূল হোতা ভূমি কর্মকর্তার পার্সোনাল পিএস সোহাগ মিয়া, ও ভূমি অফিসে কিছু নিয়মিত উমেদার অনেকেই রাজমিস্ত্রি জোগালির মতো কাজ করছে। , সাধারণ মানুষের জিজ্ঞাসা এই টাকা কি রাজস্ব কাতে যাচ্ছ না ব্যক্তি মালিকানায়। প্রশ্ন উঠছে রাষ্ট্রীয় সম্পত্তি উদ্ধারে প্রজাতন্ত্রের কর্মচারী হয়ে রাষ্ট্রপক্ষে সহকারী ভূমি