অগ্নিশিখা অনলাইন
- ২৪ জুলাই, ২০২৫ / ৭ জন দেখেছে
বিপ্লব হোসেন (ফারুক):
গাজীপুর কাশিমপুর থানাধীন ৩ নং ওয়ার্ডের এনায়েতপুর এলাকায় গোবিন্দবাড়ি মৌজায় সিএস /এস এ মতে ১ নং খতিয়ানের ৮২৫ দাগের মোট ৩,৩৯ একর ভূমির এর কাতে ২,৫৩ একর ভূমিতে কখিত আর এস রেকর্ডের ৫০০ খতিয়ানে ২৭৭৪ দাগের স্বপক্ষের মালিকানা ৫০১২ নং দলিলে জালাল উদ্দিন পিতা ডাঃ এ কে এম জহিরুল হক উল্লেখ আছে , কিন্তু উল্লেখিত ৫০০ খতিয়ানের প্রতারণা মূলক লেখনীর রেকর্ডে আছে জালাল উদ্দিন, পিতা ডাক্তার আজহারুল হক/ আলী।যা স্পষ্টতই প্রতারণার অন্তর্ভুক্তি। এই বিভ্রান্তিকর কাগজের উপর ভিত্তি করে কাশিমপুর ভূমি অফিসের তথ্যমতে কোন প্রকার খাজনা খারিজ ছাড়া গাজীপুর সাব রেজিস্টার অফিসে তৎসময়ে ৩ নং ওয়ার্ডের আওয়ামী লীগের দাপুটি প্রচার সম্পাদক ইদ্রিস আলী, ও ছোট ভাই কাশিমপুর থানা বিএনপির যুগ্ন আহবায়ক রমজান আলীর স্ত্রীর নামে প্রতারণা মূলক ভাবে একটি দলিল সৃজন করে ভূমিটি দখলে নেয় দলিল নং ২৪০৪। এ নিয়ে একাধিক গণমাধ্যমে সংবাদ প্রকাশিত হলে তৎ সময়ে কোন প্রকাশ স্থাপনা নির্মাণ করতে না পেরে সে জায়গাতে বিভিন্ন প্রকার বৃক্ষ রোপন করে রাখে, কিন্তু বর্তমানে রাষ্ট্রের অস্থিতিশীল পরিস্থিতিতে দলীয় ক্ষমতার অপব্যবহার করে পূর্বের বসতিদের একাধিক স্থাপনা উচ্ছেদ করে কাশিমপুর থানা বি,এন,পির যুগ্ন আহবায়ক রমজান আলী তার দখলে নেয়।ভুক্তভোগীরা হলেন উক্ত এলাকার আবুল কাশেম পিতা আলী আকবর, আইয়ুব আলী সার্বিয়ার, রতন মিয়া, পিতা আমির আলী। এ বিষয়ে কাশিমপুর ভূমি অফিসের সংশ্লিষ্ট ভূমি কর্মকর্তা আব্দুল লতিফ মিয়া কে লিখিত আকারে জানানো হলে তিনি কাগজ পত্রের বাছ বিচার না করে অন্যায় ভাবে লাভবান হওয়ার আশায় উক্ত এলাকার এক সাংবাদিক কে জড়িয়ে বিভ্রান্তিকর একাধিক প্রতিবেদন দাখিল করেন। বর্তমানে বিষয়টি টঙ্গী উত্তর রাজস্ব সার্কেল এসি ল্যান্ড কে লিখিত আকারে জানানো হলে বিগত ১১জুলাই সংশ্লিষ্ট অফিসের সার্বিয়ার মোঃ রফিক মিয়া ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে মোবাইলে চিত্র ধারণ করেন।কিন্তু বর্তমানেও অজ্ঞাত কারণে স্থাপনা নির্মাণ কাজ চলমান আছে।বিশ্বস্ত সূত্রে জানা যায় কাশিমপুর ভূমি কর্মকর্তা রাষ্ট্রীয় স্বার্থ জলাঞ্জলি দিয়ে ভূমিটির ব্যক্তি মালিকানার স্বপক্ষে অবস্থান নিয়ে জোর তদবির চালিয়ে যাচ্ছেন।