বৃহস্পতিবার, ০৩ Jul ২০২৫, ১১:৪১ অপরাহ্ন
গাজীপুর কাশিমপুর থানাধীন পূর্ব এনায়েতপুর গ্রামে গোবিন্দ বাড়ি মৌজাস্হ সাবেক ৮২৫ দাগের ৩,৩৯ শতক ভূমি ১নং খতিয়ানের হলেও বিগত আর এস জরিপ কালে প্রতারণামূলক লেখনিতে ৪৮৬/৫০০ খতিয়ানে ২৭৭৪ হালদাগ হয়ে ২,৫৩ শতক ভূমি আপন ভাই কে পিতা উল্লেখ করে ব্যক্তি মালিকানা রেকর্ড হয়,যা হইবার কথা নয়। কাশিমপুর ভূমি অফিসের তথ্য মতে পুরু সম্পত্তি ১ নং খতিয়ানের ভূমি হিসেবে প্রতীয়মান হলেও কাশিমপুর ভূমি অফিসে বর্তমানে কর্মরত ভূমি কর্মকর্তা মাত্র ৬ শতক ভূমি ১ নং খতিয়ানের ভূমি হিসেবে চিহ্নিত করেন, বর্তমানে এই ৬ শতক ভুমি সীমানা নির্ধারণ না করে এর সবটুকু অংশ নিয়ে ভূমিদস্যুরা গোডাউন নির্মাণ করছেন। বিষয়টি ভুমি কর্মকর্তাকে অবগত করা হলেও এখন পর্যন্ত তিনি অজ্ঞাত কারণে কোন প্রকার পদক্ষেপ গ্রহণ করছেন না। গোপন সূত্রে জানা যায় উল্লেখিত ভূমিতে বসবাসকারী প্রতি বসতীদের নোটিশ দিয়ে কিংবা গোপনে ডেকে নিয়ে রাষ্ট্রীয় সম্পত্তি হইতে উচ্ছেদের ভয় দেখিয়ে ৫০,০০০ থেকে ১ লাখ টাকা পর্যন্ত হাতিয়ে নিয়েছেন। দেখানো হয়েছে ২০২৪ সালের ১৪৯ স্মারকের এসিলেন্ট বরাবর একটি আবেদন পত্র। কাশিমপুর ভূমি অফিসের আওতাধীন প্রতিটি মৌজায় ১ নং খতিয়ানের রাষ্ট্রীয় সম্পত্তিতে বসবাসকারী মানুষজনের নিকট হইতে মুখ না খোলার শর্তে ভিন্ন ভিন্ন কায়দা কানুনে এমনি ভাবে টাকা পয়সা হাতিয়ে নিয়ে অন্যায় ভাবে লাভবান হয়ে আসিতেছেন একাধিক সূত্রে প্রকাশ। এ ব্যাপারে কাশিমপুর ভূমি কর্মকর্তার নিকট জানতে চাইলে তিনি ক্ষিপ্ততা প্রকাশ করে বলেন আমি যদি কারও কাছ থেকে টাকা পয়সা নিতাম তাহলে আদালতের রেকর্ড সংশোধনীর মামলা কেন করলাম? এমন প্রশ্নের উত্তর জানতে সংশ্লিষ্ট দপ্তরের বিভিন্ন জায়গায় খোঁজ নিয়ে জানা যায় এমন কল্পনাতীত কথা শুধু মনগড়া অসত্য বর্ণনা, যাহা প্রকৃত সত্যকে আড়াল করার এক অপপ্রয়াস। এমন অসত্য বর্ণনা বিষয়ে তদন্ত সাপেক্ষে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করার লক্ষ্যে ভূমি সংশ্লিষ্ট ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের দৃষ্টি আকর্ষণ করছেন এলাকার সাধারণ মানুষ।