Dhaka 4:24 am, Monday, 24 November 2025

চন্দ্রা তিতাস গ্যাস নিয়ে সার্ভিস টিমের সদস্যদের মাঝে দুর্নীতি জেকে বসেছে

  • Reporter Name
  • Update Time : 08:17:10 am, Wednesday, 7 May 2025
  • 115 Time View

বিপ্লব হোসেন ফারুক,গাজীপুর: গাজীপুর চন্দ্রা তিতাস গ্যাস নিয়ে টেকনিশিয়ান ফেরদৌস নেতৃত্বের অগ্রভাগে থেকে ক্ষুধার্ত বাঘের মতো বেপরোয়া গতিতে সার্ভিস টিম পরিচালনা করে আসিতেছেন। টেকনিশিয়ান ফেরদৌস মিয়ার ভাবখানা এমন যে তিনি যেন আহূ লঙ্কায় সদর্পে অসুর বদ করতে যুদ্ধে নেমেছেন, এমন ভয়ঙ্কর রুদ্র মূর্তি দেখে অবৈধ গ্রাহকরা ভিন্ন চ্যানেল মেইনট্রিন করে তার সাথে যোগাযোগ রক্ষা করেন।তারপর গোপন পূজা আর্চনা শেষ হলেই শান্ত স্বভাবে মেতে ওঠেন কৃষ্ণনীলায়। ইতিপূর্বে তার বিভিন্ন অনৈতিক কর্মকান্ড নিয়ে গণমাধ্যমে সংবাদ প্রকাশিত হলেও টনক নড়েনি তার, তিনি যেন কর্তাদের আশীর্বাদ পুষ্ট হয়ে আরো বেপরোয় ক্ষুধার্ত বাঘ হয়ে ওঠেছেন।টিম ম্যানেজমেন্ট ফেরদৌস সম্পর্কে খোঁজ নিয়ে জানা যায় বিগত সময়ে টেকনিশিয়ান ফেরদৌস ইমারজেন্সি ভালুকা টাঙ্গাইল সহ বিভিন্ন জায়গায় অবৈধ ভাবে বিতরণকৃত গ্যাস লাইনের মাধ্যমে কোটি কোটি টাকা হাতিয়ে নিয়ে আওয়ামী লীগ শাসন আমলে জোনাল কমিটি শ্রমিক লীগের সভাপতি হিসেবেও তিতাস গ্যাস ডিস্ট্রিবিউশন স্থান গুলোতে অনেক দাপটের সাথে দাবরিয়ে বেড়িয়েছেন। গাজীর আসন গেড়ে বসেন চন্দ্র অফিসে পরবর্তীতে চন্দ্রা অফিসে প্রায় বছর খানিক থাকার পর তার অবৈধ কর্মকান্ডের জেরে তাকে ঢাকায় ইমারজেন্সি শাখায় বদলি করা হয়। এমন বদলিতে তিনি হতবিহল হয়ে পড়েন তবে তিনি হাল ছাড়ার পাত্র নয় দমে না গিয়ে বহু কাটখর পুরিয়ে টেকনিশিয়ান বুদ্ধিতে কর্তাদের সঙ্গে গোপন সখ্যতা গড়ে এবং ব্যবস্থাপনা পরিচালক মহোদয়ের নাম ভাঙ্গিয়ে পাঁচ মাসের মাথায় অলৌকিক ক্ষমতায় আবার চন্দ্রা অফিসে টাকার নেশায় মাতোয়ারা হয়ে ফিরে আসেন। তিনি এসেই তার পূর্ব পরিচিত অবৈধ গ্রাহকদের সঙ্গে নতুন করে সখ্যতা গড়ে তোলে উল্লেখিত সংশ্লিষ্ট এরিয়ায় যে সমস্ত জায়গায় বিগত দিনে ভ্রাম্যমান আদালতের মাধ্যমে সংযোগ বিচ্ছিন্ন করা হয় সে সমস্ত এলাকায় নতুন করে সংযোগ স্থাপন করিয়া অন্যায় ভাবে লাভবান হইয়া আসিতেছেন । যে সমস্ত জায়গা হতে তিনি পূজার পাদ্যঅর্ঘ পান তার কিছু অংশ পীর-মাশায়েখ সহ অন্যদের ভোগ দেন পারিপার্শ্বিক অবস্থা শীতল রাখার জন্য। ইতিমধ্যে কাশিমপুর ৩ নং ওয়ার্ড ৪ নং ওয়ার্ড পাঁচ নং ওয়ার্ড ৬ নং ওয়ার্ড, জরুন ইন্ডাস্ট্রিয়াল এলাকার আবাসিক এলাকা সমূহ কোনাবাড়ী হরিণাচালা আমবাগ নতুন বাজার কুদ্দুস নগর মৌচাক সফিপুর চান্দুরার একটি অংশ নিয়ে কিছু কিছু ঠিকাদারদের সমন্বয়ে বিশাল সিন্ডিকেট তৈরি করে বৈধ ইন্ডাস্ট্রিতে অবৈধতার ছোয়া লাগিয়েছে তার পরামর্শে সঙ্গীয় কিছু কর্তা, এমন কয়েকজন রয়েছেন। যাহা পরবর্তী তদন্তের স্বার্থে স্পর্শকাতর স্থান ব্যক্তি সমূহের বিষয়াদী গোপন রাখা হইল। [ধারাবাহিক প্রতিবেদন চলবে ]

Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

Murad Ahmed

জনপ্রিয় পোস্ট

হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন বেগম খালেদা জিয়া

চন্দ্রা তিতাস গ্যাস নিয়ে সার্ভিস টিমের সদস্যদের মাঝে দুর্নীতি জেকে বসেছে

Update Time : 08:17:10 am, Wednesday, 7 May 2025

বিপ্লব হোসেন ফারুক,গাজীপুর: গাজীপুর চন্দ্রা তিতাস গ্যাস নিয়ে টেকনিশিয়ান ফেরদৌস নেতৃত্বের অগ্রভাগে থেকে ক্ষুধার্ত বাঘের মতো বেপরোয়া গতিতে সার্ভিস টিম পরিচালনা করে আসিতেছেন। টেকনিশিয়ান ফেরদৌস মিয়ার ভাবখানা এমন যে তিনি যেন আহূ লঙ্কায় সদর্পে অসুর বদ করতে যুদ্ধে নেমেছেন, এমন ভয়ঙ্কর রুদ্র মূর্তি দেখে অবৈধ গ্রাহকরা ভিন্ন চ্যানেল মেইনট্রিন করে তার সাথে যোগাযোগ রক্ষা করেন।তারপর গোপন পূজা আর্চনা শেষ হলেই শান্ত স্বভাবে মেতে ওঠেন কৃষ্ণনীলায়। ইতিপূর্বে তার বিভিন্ন অনৈতিক কর্মকান্ড নিয়ে গণমাধ্যমে সংবাদ প্রকাশিত হলেও টনক নড়েনি তার, তিনি যেন কর্তাদের আশীর্বাদ পুষ্ট হয়ে আরো বেপরোয় ক্ষুধার্ত বাঘ হয়ে ওঠেছেন।টিম ম্যানেজমেন্ট ফেরদৌস সম্পর্কে খোঁজ নিয়ে জানা যায় বিগত সময়ে টেকনিশিয়ান ফেরদৌস ইমারজেন্সি ভালুকা টাঙ্গাইল সহ বিভিন্ন জায়গায় অবৈধ ভাবে বিতরণকৃত গ্যাস লাইনের মাধ্যমে কোটি কোটি টাকা হাতিয়ে নিয়ে আওয়ামী লীগ শাসন আমলে জোনাল কমিটি শ্রমিক লীগের সভাপতি হিসেবেও তিতাস গ্যাস ডিস্ট্রিবিউশন স্থান গুলোতে অনেক দাপটের সাথে দাবরিয়ে বেড়িয়েছেন। গাজীর আসন গেড়ে বসেন চন্দ্র অফিসে পরবর্তীতে চন্দ্রা অফিসে প্রায় বছর খানিক থাকার পর তার অবৈধ কর্মকান্ডের জেরে তাকে ঢাকায় ইমারজেন্সি শাখায় বদলি করা হয়। এমন বদলিতে তিনি হতবিহল হয়ে পড়েন তবে তিনি হাল ছাড়ার পাত্র নয় দমে না গিয়ে বহু কাটখর পুরিয়ে টেকনিশিয়ান বুদ্ধিতে কর্তাদের সঙ্গে গোপন সখ্যতা গড়ে এবং ব্যবস্থাপনা পরিচালক মহোদয়ের নাম ভাঙ্গিয়ে পাঁচ মাসের মাথায় অলৌকিক ক্ষমতায় আবার চন্দ্রা অফিসে টাকার নেশায় মাতোয়ারা হয়ে ফিরে আসেন। তিনি এসেই তার পূর্ব পরিচিত অবৈধ গ্রাহকদের সঙ্গে নতুন করে সখ্যতা গড়ে তোলে উল্লেখিত সংশ্লিষ্ট এরিয়ায় যে সমস্ত জায়গায় বিগত দিনে ভ্রাম্যমান আদালতের মাধ্যমে সংযোগ বিচ্ছিন্ন করা হয় সে সমস্ত এলাকায় নতুন করে সংযোগ স্থাপন করিয়া অন্যায় ভাবে লাভবান হইয়া আসিতেছেন । যে সমস্ত জায়গা হতে তিনি পূজার পাদ্যঅর্ঘ পান তার কিছু অংশ পীর-মাশায়েখ সহ অন্যদের ভোগ দেন পারিপার্শ্বিক অবস্থা শীতল রাখার জন্য। ইতিমধ্যে কাশিমপুর ৩ নং ওয়ার্ড ৪ নং ওয়ার্ড পাঁচ নং ওয়ার্ড ৬ নং ওয়ার্ড, জরুন ইন্ডাস্ট্রিয়াল এলাকার আবাসিক এলাকা সমূহ কোনাবাড়ী হরিণাচালা আমবাগ নতুন বাজার কুদ্দুস নগর মৌচাক সফিপুর চান্দুরার একটি অংশ নিয়ে কিছু কিছু ঠিকাদারদের সমন্বয়ে বিশাল সিন্ডিকেট তৈরি করে বৈধ ইন্ডাস্ট্রিতে অবৈধতার ছোয়া লাগিয়েছে তার পরামর্শে সঙ্গীয় কিছু কর্তা, এমন কয়েকজন রয়েছেন। যাহা পরবর্তী তদন্তের স্বার্থে স্পর্শকাতর স্থান ব্যক্তি সমূহের বিষয়াদী গোপন রাখা হইল। [ধারাবাহিক প্রতিবেদন চলবে ]