Dhaka 2:34 am, Monday, 24 November 2025

ফতুল্লায় গ্যাস বিস্ফোরণে একই পরিবারের দগ্ধ ৩

  • Reporter Name
  • Update Time : 08:17:17 am, Sunday, 23 March 2025
  • 89 Time View

মোঃ সাগর,ভ্রাম্যমান প্রতিনিধি: নারায়ণগঞ্জের ফতুল্লায় একটি বাসায় গ্যাস লিকেজ থেকে বিস্ফোরণে স্বামী-স্ত্রীসহ ৩ জন দগ্ধ হয়েছেন। একজনকে জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে ভর্তি করা হয়েছে. তার অবস্থা গুরতর। আজ রোববার ভোরে ফতুল্লার তলা বড় মসজিদ সংলগ্ন মামুনের টিনশেড বাড়িতে এই দুর্ঘটনা ঘটে।

দগ্ধরা হলেন- গৃহকর্তা দিনমজুর হারুন ওর রশিদ (৬০), তার স্ত্রী গৃহিণী কমলা বেগম (৪৫) ও মেয়ে কলেজ শিক্ষার্থী মারিয়া আক্তার মিম (১৭)।

গৃহকর্তা হারুন ওর রশিদ জানান, টিনসেড বাসাটিতে তারা ভাড়া থাকেন। ভোরে ঘুম থেকে ওঠে তার স্ত্রী সেহরির জন্য খাবার গরম করতে রান্না ঘরে যান। আর তিনি রুমে বিছানার উপর বসে ছিলেন। এরপরেই রান্নাঘরে বিকট বিস্ফোরণ হয়। সঙ্গে সঙ্গে তিনি রুম থেকে বের হয়ে রান্নাঘরে গিয়ে দেখেন, তার স্ত্রীর সারা শরীরে আগুন জ্বলছে। পাশের জিনিসপত্রেও আগুন। তখন তিনি ও তার মেয়ে হাত দিয়ে কমলা বেগমের শরীরের আগুন নেভানোর চেষ্টা করেন। তাদের চিৎকারে আশপাশের ভাড়াটিয়ারা এসে আগুন নিভাতে সহযোগিতা করে। পরবর্তীতে তিনজনকে উদ্ধার করে ঢাকায় বার্ন ইনস্টিটিউটে নিয়ে আসা হয়।

Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

Murad Ahmed

জনপ্রিয় পোস্ট

হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন বেগম খালেদা জিয়া

ফতুল্লায় গ্যাস বিস্ফোরণে একই পরিবারের দগ্ধ ৩

Update Time : 08:17:17 am, Sunday, 23 March 2025

মোঃ সাগর,ভ্রাম্যমান প্রতিনিধি: নারায়ণগঞ্জের ফতুল্লায় একটি বাসায় গ্যাস লিকেজ থেকে বিস্ফোরণে স্বামী-স্ত্রীসহ ৩ জন দগ্ধ হয়েছেন। একজনকে জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে ভর্তি করা হয়েছে. তার অবস্থা গুরতর। আজ রোববার ভোরে ফতুল্লার তলা বড় মসজিদ সংলগ্ন মামুনের টিনশেড বাড়িতে এই দুর্ঘটনা ঘটে।

দগ্ধরা হলেন- গৃহকর্তা দিনমজুর হারুন ওর রশিদ (৬০), তার স্ত্রী গৃহিণী কমলা বেগম (৪৫) ও মেয়ে কলেজ শিক্ষার্থী মারিয়া আক্তার মিম (১৭)।

গৃহকর্তা হারুন ওর রশিদ জানান, টিনসেড বাসাটিতে তারা ভাড়া থাকেন। ভোরে ঘুম থেকে ওঠে তার স্ত্রী সেহরির জন্য খাবার গরম করতে রান্না ঘরে যান। আর তিনি রুমে বিছানার উপর বসে ছিলেন। এরপরেই রান্নাঘরে বিকট বিস্ফোরণ হয়। সঙ্গে সঙ্গে তিনি রুম থেকে বের হয়ে রান্নাঘরে গিয়ে দেখেন, তার স্ত্রীর সারা শরীরে আগুন জ্বলছে। পাশের জিনিসপত্রেও আগুন। তখন তিনি ও তার মেয়ে হাত দিয়ে কমলা বেগমের শরীরের আগুন নেভানোর চেষ্টা করেন। তাদের চিৎকারে আশপাশের ভাড়াটিয়ারা এসে আগুন নিভাতে সহযোগিতা করে। পরবর্তীতে তিনজনকে উদ্ধার করে ঢাকায় বার্ন ইনস্টিটিউটে নিয়ে আসা হয়।