Dhaka 9:11 pm, Sunday, 23 November 2025

নির্মাণ সামগ্রী দিয়ে মাতৃসদনের রাস্তা বন্ধ, চরম দুর্ভোগে মানুষ

  • Reporter Name
  • Update Time : 09:42:27 am, Wednesday, 19 February 2025
  • 134 Time View

আতোয়ার রহমান, জেলা প্রতিনিধি গাইবান্ধা: মাসাধিককাল থেকে রাস্তার ওপর নির্মাণ সামগ্রী ফেলে রাখায় গাইবান্ধা শহরের মা ও শিশু কল্যাণ কেন্দ্রে (মাতৃসদন) যাতায়াত বন্ধ হয়ে গেছে। ফলে চরম দুর্ভোগে পড়েছেন গর্ভবতী নারী ও তাদের স্বজনরা।

এছাড়া গাইবান্ধা সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের ছাত্রীরাও দুর্ভোগের শিকার হচ্ছে।
গাইবান্ধা শহরের মধ্যপাড়ায় সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের সামনের রাস্তার ওপর দীর্ঘ এক মাস ধরে পাথর ও অন্যান্য নির্মাণ ফেলে রাখা হয়েছে। ওই এলাকায় একাধিক কোচিং সেন্টার ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান রয়েছে। তবে সবচেয়ে বেশি দুর্ভোগে পড়েছেন মাতৃ সদনে চিকিৎসা নিতে আসা গর্ভবতী নারী ও তাদের স্বজনরা। তাদের এক থেকে দুই কিলোমিটার ঘুরে মাতৃসদনে যাতায়াত করতে হচ্ছে। প্রসব ব্যথায় কাতর রোগীদের নিয়ে আরও
ভয়ংকর সমস্যায় পড়ছেন তাদের স্বজনরা। এ নিয়ে প্রতিনিয়তই ঊষ্মা প্রকাশ করছেন ভুক্তভোগী লোকজন। কিন্তু পৌরসভাসহ সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ
নির্বিকার রয়েছেন।

তবে পৌরসভার প্রশাসক এ.কে. এম হেদায়েতুল ইসলাম, আমি দেখেছি। রাস্তার ওপর পাথর ফেলে রাখায় লোকজনের কষ্ট হচ্ছে। তবে দু একজনের মধ্যে ঠিকাদার নির্মাণ সামগ্রী সরিয়ে নিবেন।

Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

Murad Ahmed

Popular Post

ফতুল্লা থানা পুলিশ ০৯ (নয়) বোতল ফেন্সিডিল সহ ০২ (দুই) জন মাদক ব্যবসায়ীকে গ্রেফতার করে

নির্মাণ সামগ্রী দিয়ে মাতৃসদনের রাস্তা বন্ধ, চরম দুর্ভোগে মানুষ

Update Time : 09:42:27 am, Wednesday, 19 February 2025

আতোয়ার রহমান, জেলা প্রতিনিধি গাইবান্ধা: মাসাধিককাল থেকে রাস্তার ওপর নির্মাণ সামগ্রী ফেলে রাখায় গাইবান্ধা শহরের মা ও শিশু কল্যাণ কেন্দ্রে (মাতৃসদন) যাতায়াত বন্ধ হয়ে গেছে। ফলে চরম দুর্ভোগে পড়েছেন গর্ভবতী নারী ও তাদের স্বজনরা।

এছাড়া গাইবান্ধা সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের ছাত্রীরাও দুর্ভোগের শিকার হচ্ছে।
গাইবান্ধা শহরের মধ্যপাড়ায় সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের সামনের রাস্তার ওপর দীর্ঘ এক মাস ধরে পাথর ও অন্যান্য নির্মাণ ফেলে রাখা হয়েছে। ওই এলাকায় একাধিক কোচিং সেন্টার ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান রয়েছে। তবে সবচেয়ে বেশি দুর্ভোগে পড়েছেন মাতৃ সদনে চিকিৎসা নিতে আসা গর্ভবতী নারী ও তাদের স্বজনরা। তাদের এক থেকে দুই কিলোমিটার ঘুরে মাতৃসদনে যাতায়াত করতে হচ্ছে। প্রসব ব্যথায় কাতর রোগীদের নিয়ে আরও
ভয়ংকর সমস্যায় পড়ছেন তাদের স্বজনরা। এ নিয়ে প্রতিনিয়তই ঊষ্মা প্রকাশ করছেন ভুক্তভোগী লোকজন। কিন্তু পৌরসভাসহ সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ
নির্বিকার রয়েছেন।

তবে পৌরসভার প্রশাসক এ.কে. এম হেদায়েতুল ইসলাম, আমি দেখেছি। রাস্তার ওপর পাথর ফেলে রাখায় লোকজনের কষ্ট হচ্ছে। তবে দু একজনের মধ্যে ঠিকাদার নির্মাণ সামগ্রী সরিয়ে নিবেন।