অগ্নিশিখা অনলাইন
- ২৫ অক্টোবর, ২০২৫ / ০ জন দেখেছে

{"capture_mode":"AutoModule","faces":[]}
বিপ্লব হোসেন (ফারুক)
গাজীপুর, কাশিমপুর থানাধীন এলাকা ভিত্তিক বিভিন্ন মহল্লায় প্লাস্টিক পাইপে ঝুঁকিপূর্ণ ভাবে প্রায় বাড়িতেই অবৈধ গ্যাস সংযোগের ব্যাপক ছড়াছড়ি। ৪ নং ওয়ার্ড সারদাগঞ্জ কাজী মার্কেট এলাকায় বর্জ ব্যবস্থাপনার ড্রেনের নীচ দিয়ে অবৈধ লিকেজ গ্যাস লাইন থাকায় পুঞ্জিভূত হয়ে ব্যাপক বিস্ফোরণ ২৪ শে অক্টোবর দুই শিশুসহ আহত হয়েছে চারজন, এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত জানা যায় ঘটনা দামাচাপা দিতে আহতদের চিকিৎসার নাম করে লুকোচক্ষুর অন্তরালে রাখো হয়েছে। ইতিপূর্বে মাদবরবাড়ি এলাকায় এমনি বিস্ফোরণে এক শিশুর মর্মান্তিক মৃত্যু হলেও ঘটনাটি নিয়ে সুরগোল না করে ধামাচাপা দেওয়া হয়। সার্বিক বিষয়াদি
তিতাস গ্যাস কর্তৃপক্ষ অবগত থাকলেও কালেভাদ্রে ভ্রাম্যমান ম্যাজিস্ট্রেটের অভিযানে কিছু কিছু লাইন বিচ্ছিন্ন করা হলেও রাতের আঁধারে তা প্রতিস্থাপন করা হয়। বিস্ফোরণের ঘটনায় স্থানীয় ভাবে তথ্য নিতে গিয়ে জানা যায়, বিগত দুইদিন আগে চন্দ্রা তিতাস গ্যাস ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানির তত্ত্বাবধানে মাদবর পাড়া মন্ডলপাড়া চলানো হয়েছে সাঁড়াশি অভিযান, উল্লেখিত অভিযানের অগ্রভাগের যাহারা নেতৃত্ব দিয়েছেন তাদের অন্যতম একজন হলেন এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট মোঃ মাসুদুর রহমান (রুবেল), চন্দ্রা তিতাস গ্যাস ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানির ব্যবস্থাপক প্রকৌশলী আল মামুন, উপসহকারী প্রকৌশলী আসাদ হাওলাদার,নুর নবী, আতাউর রহমান, উপব্যবস্থাপক তৌহিদ আরিফিন, ইমারজেন্সি শাখা ব্যবস্থাপক আমিনুর রহমান তালুকদার,অন্যান্যদের মাঝে আরও যাহারা রয়েছেন সার্ভিস টিমের সিনিয়র টেকনিশিয়ান (প্রকর্মী) ফেরদৌস আহমেদ,শাকিল আহমেদ। এই সফল অভিযানে উদ্ধার করা হয় অবৈধ ভাবে ব্যবহৃত চুলা, প্লাস্টিক পাইপ, জি আই পাইপ, এরই ধারাবাহিকতায় অবৈধ গ্রাহকদের হতে আদায় করা হয় জরিমানা, বিশ্বস্ত সূত্রে জানা যায় কাশিমপুর থানা এলাকায় শুধুমাত্র মাদবর বাড়ি মন্ডল পাড়া নয় এমন বহু মহল্লায় রয়েছে পর্যাপ্ত অবৈধ গ্রাহক যারা দীর্ঘদিন ধরে অবৈধ ভাবে এমনি অসম সংযোগে রাষ্ট্রীয় সম্পদ গ্যাসের অপচয় করে আসছে। অভিযানরত স্থানের আশেপাশে অবস্থানরত নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ব্যক্তিবর্গগন জানিয়েছেন চন্দ্রা তিতাস গ্যাস ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানির পক্ষ থেকে উল্লেখিত এলাকায় কালেভদ্রে একাধিকবার অভিযান পরিচালনা করে সংযোগ বিচ্ছিন্ন করা হলেও অবৈধ গ্রাহকদের অবৈধ সংযোগ স্হাপনের কারিগরদের দ্বারায় তাহা দ্রুত মেরামত করা হয়, অবৈধ কারিগরদের অন্যতমরা হল বরিশাইল্লা আলামিন, জাকির হোসেন সহ মহল্লা ভিত্তিক অজ্ঞাত নামের ব্যক্তিগন, তাহারা প্রভাবশালীদের ছত্রছায়ায় রাষ্ট্রীয় সম্পদ ধ্বংসে দীর্ঘদিন যাবত উন্মুত্ত আলো আঁধারের খেলায় এ সমস্ত অপকর্ম চালিয়ে যাচ্ছে , কে জাকির হোসেন, কে আলামিন এমন প্রশ্নের জবাবে সঠিক পরিচয় দিতে তাহারা অনীহা প্রকাশ করছেন। এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত অবৈধ গ্যাস সংযোগের নৈপত্তের কারিগরদের সঠিক নাম ঠিকানা উদ্ধার করা সম্ভব হয়নি, তবে আইনগত পদক্ষেপের জন্য দ্রুত তাদের নাম ঠিকানা পরিচয় সংগ্রহের চেষ্টা চালানো হবে বলে সেদিন চন্দ্রা ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানির পক্ষ থেকে জানানো হলেও অদ্যাবদী সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ এদের চিহ্নিত করে আইনের আওতায় আনতে ব্যর্থতার পরিচয় বহন করে চলছেন। এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত এমন ঘটনায় সংশ্লিষ্ট প্রশাসনিক অনুসন্ধানে কোন পদস্থ