রবিবার, ২০ Jul ২০২৫, ০২:৩৭ পূর্বাহ্ন

সর্বশেষ :
দুর্নীতি, চাঁদাবাজি ও মবসন্ত্রাস দমন করার দাবিতে মানববন্ধন নারায়ণগঞ্জ সদর থানা ১৩ কেজি গাঁজা সহ দুইজন মাদক ব্যবসায়ীকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ  নারায়ণগঞ্জ সদর থানা অটো চালকদের কাছ থেকে চাঁদাবাজি,গ্রেফতার করেছে পুলিশ চাঁদাবাজ ভূমিদস্যু ও দখলবাজদের বিরুদ্ধে সিদ্ধিরগঞ্জ থানায় অভিযোগ করছে ভুক্তভোগী শাহাব উদ্দীন দুই জন চাঁদাবাজকে গ্রেপ্তার করেছে সিদ্ধিরগঞ্জ থানার পুলিশ ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরাইল হাইওয়ে থানার ওসিসহ ৬ পুলিশ কর্মকর্তা প্রত্যাহার সেই নান্নু নারায়ণগঞ্জের বন্দর উপজেলা থেকে গ্রে’প্তার নারায়ণগঞ্জ পরিচ্ছন্ন ও সুন্দর  গড়ার জন্য সাবেক কাউন্সিলর সাদরিলের আহবান অধিকাংশ রাজনৈতিক দল বলছে, নির্বাচন পিআর পদ্ধতিতে হবে: নুর বেদখল হওয়া জমি উদ্ধারে পানি উন্নয়ন বোর্ডের অভিযান

নারায়ণগঞ্জের বন্দর থানার মেহেদী হত্যা মামলার মূল আসামিসহ ৯ জন আসামি গ্রেফতার

সাহাব উদ্দীন বিশেষ প্রতিবেদকঃ  
নারায়ণগঞ্জের  বন্দর থানার মেহেদী হত্যা মামলার মূল আসামিসহ ৯ জন আসামি গ্রেফতার।  নারায়ণগঞ্জের বন্দর থানাধীন বন্দর রেল-লাইন হাফেজীবাগ ও সালেহনগর এলাকায় আধিপত্য ও বিভিন্ন বিষয়কে কেন্দ্র করে সাবেক কাউন্সিলর হান্নান সরকার, বাবু শিকদার ও সাবেক কাউন্সিলর আবু কায়ছার আশা গ্রুপের জাফর-রনিদের মধ্যে দীর্ঘদিন যাবৎ শত্রুতা চলে আসছিল। এরই ধারাবাহিকতায় ২১ জুন (শনিবার) রাতের বেলা বাদীর ভাই মেহেদী হাসান কাজ শেষে বাসায় ফেরার পথে রাত অনুমান ১০.৩৫ ঘটিকার সময় বন্দর থানাধীন সিরাজদ্দৌলা মাঠের সামনে ওয়াসার পানির পাম্পের পূর্বদিকে পাকা রাস্তার উপর পৌঁছামাত্র আসামীরা তাদের পূর্ব পরিকল্পনা অনুযায়ী ধারালো রামদা, ছুরি, চাপাতি, সুইচ গিয়ার লোহার রড, ধারালো দা নিয়ে বেআইনি জনতাবদ্ধে বাদীর ভাই মেহেদী হাসানকে উপর্যুপুরি আঘাত করে হত্যা করে। এই হত্যাকাণ্ডে ভিকটিম মেহেদী হাসানের ভাই এজাহারনামীয় ২৯ জন আসামিসহ অজ্ঞাতনামা ৩০/৪০ জনের নামে বন্দর থানার মামলা নং-৪১,২৩/০৬/২০২৫ ধারা-১৪৩/৩৪১/৩০২/১১৪/৩৪ পেনাল কোড রুজু করেন। ঘটনার পরের দিন সকালে নারায়ণগঞ্জ জেলার পুলিশ সুপার    ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন। পুলিশ সুপার  দ্রুত আসামিদের গ্রেফতার করার জন্য নির্দেশ প্রদান করেন। তাঁর নির্দেশনায় জেলা গোয়েন্দা পুলিশ ও থানা পুলিশ মাঠে নামে। যার ফলশ্রুতিতে দ্রুততম সময়ের মধ্যে এজাহার নামীয় ৬ জন এবং তদন্তে প্রাপ্ত ৩ জন আসামিকে গ্রেফতার করা হয়। এই হত্যাকাণ্ডের মূল আসামী রনি ও রায়হানকে গ্রেফতার করতে তথ্য প্রযুক্তির সহায়তা নেয়া হয়। অবশেষে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার(ক্রাইম এন্ড অপস্) অতিরিক্ত পুলিশ সুপার তারেক আল মেহেদী ও  (ডিবি) মোঃ সোহেল রানার তত্ত্বাবধায়নে তদন্তকারী কর্মকর্তা এসআই হুমায়ুন কবির , এআই টিপু সুলতান, এস আই সিরাজুল ইসলাম এবং জেলা গোয়েন্দা পুলিশের এসআই মোঃ সোহেল মিয়া, এস আই  রুবেল মিয়াসহ সঙ্গীয় ফোর্স মুন্সিগঞ্জ জেলার সিরাজদিখান থানায় অভিযান পরিচালনা করে ২৭ জুন আনুমানিক ভোর ৫.৩০ ঘটিকায় মূল আসামী রনি ও রায়হানকে গ্রেফতার করে। এজাহারনামীয় অন্যান্য আসামিদের গ্রেফতার করতে অভিযান অব্যাহত রয়েছে। আসামিদের বিজ্ঞ আদালতে সোপর্দ করা হয়েছে এবং রিমান্ডের জন্য আবেদন করা হয়েছে। নারায়ণগঞ্জের বন্দর থানার মেহেদী হত্যা মামলার মূল আসামিসহ ৯ জন আসামি গ্রেফতার।  সাহাব উদ্দীন বিশেষ প্রতিবেদকঃ  নারায়ণগঞ্জের  বন্দর থানার মেহেদী হত্যা মামলার মূল আসামিসহ ৯ জন আসামি গ্রেফতার।  নারায়ণগঞ্জের বন্দর থানাধীন বন্দর রেল-লাইন হাফেজীবাগ ও সালেহনগর এলাকায় আধিপত্য ও বিভিন্ন বিষয়কে কেন্দ্র করে সাবেক কাউন্সিলর হান্নান সরকার, বাবু শিকদার ও সাবেক কাউন্সিলর আবু কায়ছার আশা গ্রুপের জাফর-রনিদের মধ্যে দীর্ঘদিন যাবৎ শত্রুতা চলে আসছিল। এরই ধারাবাহিকতায় ২১ জুন (শনিবার) রাতের বেলা বাদীর ভাই মেহেদী হাসান কাজ শেষে বাসায় ফেরার পথে রাত অনুমান ১০.৩৫ ঘটিকার সময় বন্দর থানাধীন সিরাজদ্দৌলা মাঠের সামনে ওয়াসার পানির পাম্পের পূর্বদিকে পাকা রাস্তার উপর পৌঁছামাত্র আসামীরা তাদের পূর্ব পরিকল্পনা অনুযায়ী ধারালো রামদা, ছুরি, চাপাতি, সুইচ গিয়ার লোহার রড, ধারালো দা নিয়ে বেআইনি জনতাবদ্ধে বাদীর ভাই মেহেদী হাসানকে উপর্যুপুরি আঘাত করে হত্যা করে। এই হত্যাকাণ্ডে ভিকটিম মেহেদী হাসানের ভাই এজাহারনামীয় ২৯ জন আসামিসহ অজ্ঞাতনামা ৩০/৪০ জনের নামে বন্দর থানার মামলা নং-৪১,২৩/০৬/২০২৫ , ধারা-১৪৩/৩৪১/৩০২/১১৪/৩৪ পেনাল কোড রুজু করেন। ঘটনার পরের দিন সকালে নারায়ণগঞ্জ জেলার পুলিশ সুপার    ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন। পুলিশ সুপার  দ্রুত আসামিদের গ্রেফতার করার জন্য নির্দেশ প্রদান করেন। তাঁর নির্দেশনায় জেলা গোয়েন্দা পুলিশ ও থানা পুলিশ মাঠে নামে। যার ফলশ্রুতিতে দ্রুততম সময়ের মধ্যে এজাহার নামীয় ৬ জন এবং তদন্তে প্রাপ্ত ৩ জন আসামিকে গ্রেফতার করা হয়। এই হত্যাকাণ্ডের মূল আসামী রনি ও রায়হানকে গ্রেফতার করতে তথ্য প্রযুক্তির সহায়তা নেয়া হয়। অবশেষে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার(ক্রাইম এন্ড অপস্) অতিরিক্ত পুলিশ সুপার তারেক আল মেহেদী ও  (ডিবি) মোঃ সোহেল রানার তত্ত্বাবধায়নে তদন্তকারী কর্মকর্তা এসআই হুমায়ুন কবির , এআই টিপু সুলতান, এস আই সিরাজুল ইসলাম এবং জেলা গোয়েন্দা পুলিশের এসআই মোঃ সোহেল মিয়া, এস আই  রুবেল মিয়াসহ সঙ্গীয় ফোর্স মুন্সিগঞ্জ জেলার সিরাজদিখান থানায় অভিযান পরিচালনা করে ২৭ জুন আনুমানিক ভোর ৫.৩০ ঘটিকায় মূল আসামী রনি ও রায়হানকে গ্রেফতার করে। এজাহারনামীয় অন্যান্য আসামিদের গ্রেফতার করতে অভিযান অব্যাহত রয়েছে। আসামিদের বিজ্ঞ আদালতে সোপর্দ করা হয়েছে এবং রিমান্ডের জন্য আবেদন করা হয়েছে।

খবরটি শেয়ার করুন

© All rights reserved © 2024 thedailyagnishikha.com
Design & Developed BY Hostitbd.Com