Dhaka 2:21 pm, Friday, 28 November 2025

মোবাইল চার্জার কে কেন্দ্র করে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরাইলে দুই পক্ষের সংঘর্ষে আহত ১৬

Reporter Name
  • Update Time : 08:07:17 am, Sunday, 9 February 2025
  • / 157 Time View
১১

মোঃ কামাল পাঠান,উপজেলা প্রতিনিধি সরাইলঃ ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরাইল সদর ইউনিয়ন চাঁনমনিপাড়া, গ্রামের তপন মিয়ার ছেলে মোঃ তরুন আহমেদ ও একই গ্রামের নান্টু মিয়ার ছেলে মোঃ মুন্নার মিয়ার মধ্যে সরাইল বাজার সিএনজি ষ্টেশনের পাশে দোকানে গত ৭/২/২০২৫/ তারিখ রাত ৮ টার সময়, একটি মোবাইল চার্জার নিয়ে দুইজনের মাঝে তর্ক বিতর্ক হয়,একপর্যায়ে তরুন ও মন্না তাদের মাঝে হাতাহাতির ঘটনা ঘটে, পরে সরাইল বিকাল বাজার কমিটির সভাপতি, কুতুবউদ্দিন, ও সাধারণ সম্পাদক বাবুল মিয়া, উভয় পক্ষকে মিমাংশা করার জন্য,৮ ফেব্রুয়ারি রাত ৮ টার সময় সালিশি বৈঠক বসলে,আবারও তাদের মাঝে তর্কবিতর্ক হয়। এসময় উভয় পক্ষের লোকজন দেশীয় অস্ত্র লাঠিসোঠা নিয়ে সংঘর্ষে জড়িয়ে পরে, একপর্যায়ে দুই ঘন্টা ব্যাপী সংঘর্ষে উভয় পক্ষের ২০ জন আহত, খবর পেয়ে সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার ও সরাইল সার্কেল।

উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোঃ মোশারফ হুসাইন,ও সরাইল থানা অফিসার ইনচার্জ মোঃ রফিকুল হাসান, ঘটনাস্থলে পৌঁছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।পরে উভয় পক্ষের নান্টু মিয়া ও আরজু ঠাকুর কে থানায় এনে, এই দাঙ্গা নিস্পত্তি করার তাগিদ দেন, এবং আগামী ১০ ফেব্রুয়ারি এই দাঙ্গা শেষ হবে বলে জানা যায়।। পরবর্তী সংঘর্ষে এড়াতে এলাকায় পুলিশ মোতায়েন রয়েছে।

Tag :

Please Share This Post in Your Social Media

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

মোবাইল চার্জার কে কেন্দ্র করে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরাইলে দুই পক্ষের সংঘর্ষে আহত ১৬

Update Time : 08:07:17 am, Sunday, 9 February 2025
১১

মোঃ কামাল পাঠান,উপজেলা প্রতিনিধি সরাইলঃ ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরাইল সদর ইউনিয়ন চাঁনমনিপাড়া, গ্রামের তপন মিয়ার ছেলে মোঃ তরুন আহমেদ ও একই গ্রামের নান্টু মিয়ার ছেলে মোঃ মুন্নার মিয়ার মধ্যে সরাইল বাজার সিএনজি ষ্টেশনের পাশে দোকানে গত ৭/২/২০২৫/ তারিখ রাত ৮ টার সময়, একটি মোবাইল চার্জার নিয়ে দুইজনের মাঝে তর্ক বিতর্ক হয়,একপর্যায়ে তরুন ও মন্না তাদের মাঝে হাতাহাতির ঘটনা ঘটে, পরে সরাইল বিকাল বাজার কমিটির সভাপতি, কুতুবউদ্দিন, ও সাধারণ সম্পাদক বাবুল মিয়া, উভয় পক্ষকে মিমাংশা করার জন্য,৮ ফেব্রুয়ারি রাত ৮ টার সময় সালিশি বৈঠক বসলে,আবারও তাদের মাঝে তর্কবিতর্ক হয়। এসময় উভয় পক্ষের লোকজন দেশীয় অস্ত্র লাঠিসোঠা নিয়ে সংঘর্ষে জড়িয়ে পরে, একপর্যায়ে দুই ঘন্টা ব্যাপী সংঘর্ষে উভয় পক্ষের ২০ জন আহত, খবর পেয়ে সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার ও সরাইল সার্কেল।

উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোঃ মোশারফ হুসাইন,ও সরাইল থানা অফিসার ইনচার্জ মোঃ রফিকুল হাসান, ঘটনাস্থলে পৌঁছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।পরে উভয় পক্ষের নান্টু মিয়া ও আরজু ঠাকুর কে থানায় এনে, এই দাঙ্গা নিস্পত্তি করার তাগিদ দেন, এবং আগামী ১০ ফেব্রুয়ারি এই দাঙ্গা শেষ হবে বলে জানা যায়।। পরবর্তী সংঘর্ষে এড়াতে এলাকায় পুলিশ মোতায়েন রয়েছে।