Update Time :
08:34:03 pm, Monday, 28 October 2024
/
217
Time View
ভাসানচরে যাচ্ছে আরও ৫ শতাধিক রোহিঙ্গা
কক্সবাজার: কক্সবাজারের বিভিন্ন আশ্রয় শিবির থেকে ২৪তম দফায় স্বেচ্ছায় ভাসানচরে যাচ্ছে আরও পাঁচ শতাধিক রোহিঙ্গা। সোমবার (২৮ অক্টোবর) মধ্যরাতে উখিয়া থেকে এ রোহিঙ্গাদের বহনকারী বাস চট্টগ্রামের উদ্দেশে রওনা দেওয়ার কথা রয়েছে। বিষয়টি নিশ্চিত করেন কক্সবাজার অতিরিক্ত শরণার্থী ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন কমিশনার (এআরআরআরসি) মোহাম্মদ সামছু-দ্দৌজা। তিনি বলেন, সোমবার সন্ধ্যার পর থেকে স্বেচ্ছায় ভাসানচর যেতে ইচ্ছুক রোহিঙ্গারা উখিয়া ডিগ্রি কলেজ প্রাঙ্গণে আসতে শুরু করেছেন।সেখানে আসা রোহিঙ্গাদের নিবন্ধন কার্যক্রম চলছে। মোহাম্মদ সামছু-দ্দৌজা বলেন, এবার ২৪তম দফায় ভাসানচরে যেতে ইচ্ছুক রোহিঙ্গার সংখ্যা পাঁচ থেকে ছয়শ হতে পারে।সোমবার মধ্যরাতেই বাসে তাদের উখিয়া থেকে চট্টগ্রামের পতেঙ্গায় নিয়ে যাওয়া হবে। মঙ্গলবার সকালে চট্টগ্রামের পতেঙ্গা পৌঁছার পর জাহাজে এ রোহিঙ্গাদের ভাসানচরে নিয়ে যাওয়া হবে শরণার্থী ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন কমিশনার কার্যালয়ের তথ্য অনুযায়ী, এর আগে গত ১৪ ফেব্রুয়ারি ২৩তম দফায় এক হাজার ৫২৭ জন রোহিঙ্গা ভাসানচরে যান। এর আগে...
১৭
কক্সবাজার: কক্সবাজারের বিভিন্ন আশ্রয় শিবির থেকে ২৪তম দফায় স্বেচ্ছায় ভাসানচরে যাচ্ছে আরও পাঁচ শতাধিক রোহিঙ্গা। সোমবার (২৮ অক্টোবর) মধ্যরাতে উখিয়া থেকে এ রোহিঙ্গাদের বহনকারী বাস চট্টগ্রামের উদ্দেশে রওনা দেওয়ার কথা রয়েছে।
বিষয়টি নিশ্চিত করেন কক্সবাজার অতিরিক্ত শরণার্থী ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন কমিশনার (এআরআরআরসি) মোহাম্মদ সামছু-দ্দৌজা। তিনি বলেন, সোমবার সন্ধ্যার পর থেকে স্বেচ্ছায় ভাসানচর যেতে ইচ্ছুক রোহিঙ্গারা উখিয়া ডিগ্রি কলেজ প্রাঙ্গণে আসতে শুরু করেছেন।সেখানে আসা রোহিঙ্গাদের নিবন্ধন কার্যক্রম চলছে।
মোহাম্মদ সামছু-দ্দৌজা বলেন, এবার ২৪তম দফায় ভাসানচরে যেতে ইচ্ছুক রোহিঙ্গার সংখ্যা পাঁচ থেকে ছয়শ হতে পারে।সোমবার মধ্যরাতেই বাসে তাদের উখিয়া থেকে চট্টগ্রামের পতেঙ্গায় নিয়ে যাওয়া হবে। মঙ্গলবার সকালে চট্টগ্রামের পতেঙ্গা পৌঁছার পর জাহাজে এ রোহিঙ্গাদের ভাসানচরে নিয়ে যাওয়া হবে
শরণার্থী ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন কমিশনার কার্যালয়ের তথ্য অনুযায়ী, এর আগে গত ১৪ ফেব্রুয়ারি ২৩তম দফায় এক হাজার ৫২৭ জন রোহিঙ্গা ভাসানচরে যান।
এর আগে ২২ দফায় মোট ৩২ হাজার রোহিঙ্গাকে ভাসানচরে পাঠানো হয়। ২০২০ সালের ৪ ডিসেম্বর প্রথম দফায় তারা সেখানে যেতে শুরু করেন।মাসুদ পারভেজ , বিভাগের বূরো প্রধান।