শুক্রবার, ০৪ অক্টোবর ২০২৪, ০১:০৩ অপরাহ্ন
কুড়িগ্রাম প্রতিনিধিঃ ইসলাম নীতি নৈতিকতা ও আদর্শের চাবিকাঠি। ইসলামি আদর্শে মানুষ গুণে গুণান্বিত হয়। ইসলামে নৈতিকতার অবক্ষয়ের কোন স্থান নেই। ইসলামি শিক্ষায় গুরুর কাজই ছাত্রদের ইসলামি নুরানী আদর্শে গুণান্বিত করা। নুরানী আদর্শের পরিবর্তে এন্ড্রুয়েট ছাত্র তৈরি করেন মাদ্রাসার অভিভাবক এক সুপার।
উলিপুরে এক মাদ্রাসার সুপারের বিরুদ্ধে বিভিন্নধরনের জাল-জালিয়াতি ও অনিয়মের অভিযোগ পাওয়া যায়।অভিযোগ ওঠে উপজেলার হাতিয়া ইসলামিয়া দাখিল মাদ্রাসার সুপার মাওলানা বদরউদ্দিন আহমদের বিরুদ্ধে। তথ্য অনুসন্ধানে জানা যায় ৯০ সালে সুপার পদে নিয়োগ নেয়া সুপার নিয়োগ পাবার পরথেকে বিভিন্ন ধরনের ইসলামি শিক্ষা বিরোধি কার্যক্রমে জড়ান । সুপারের মাঝে ইসলামি আদর্শ থাকার কথা থাকলেও থাকছে অর্থ লুন্ঠন সহ বহুবিধ অভিযোগ। এমন হওয়াটাই স্বাভাবিক যেখানে নিয়োগটাই অবৈধ তার নিজের তৈরি করা। মাদ্রাসা থেকে পাওয়া তথ্য অনুযায়ী মাওলানা বদরউদ্দিন অবৈধভাবে সুপার পদে নিয়োগ নেয়ার পরথেকে স্বীয়শক্তি বহাল রাখতে বারবার পকেট কমিটি গঠন করেন।হাতে গড়া পকেট কমিটি দিয়ে অর্ধকোটি টাকার নিয়োগ বানিজ্য করেন। শুধুনিয়োগ বানিজ্যই খান্ত নন এই অসাধু সুপার, অর্থকেলেংকারির সাথেও আত্মীয় গড়েন। সোনালী ব্যাংক প্রতিষ্ঠানের হিসাব নম্বর থেকে টাকা উত্তোলন করে আত্মসাৎ করেন বলে সুপারের কার্যালায় সুত্রে জানা যায়। স্থানীয় সুশিল সমাজের ব্যক্তিবর্গের দেয়া বর্ণনা অনুযায়ী মাওলানা বদরউদ্দিন সরকারী বই কালোবাজারিদের কাছে বিক্রয়ের সময় ঘটনাস্থলে ধরাপরে বই ব্যবসায় অনেক টাকার লোকসান গুনেন। বতর্মান সুপার প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার ব্যবস্থা ধংসস্তূপে পরিনতকরেন। ছাত্রদের পড়ালেখার কথা ভুলে গিয়ে দূর্নীতি অনুশীলন নিয়ে ব্যস্ত তিনি। ছাত্র অভিভাবকরা জানান তার দুর্নীতির শিকর উপড়ে ফেলতে উলিপুর সহকারি জজ আদালতে বিভিন্ন দূর্নীতির বিষয় নিয়ে মামলা দায়ের করা হয়।সুপার মাওলানা বদরউদ্দিন আহমদের সাথে কথা হলে তিনি জানান কিছু ভুল বুঝাবুঝির কারণে তারা আমার বিরুদ্ধে বিভিন্নধরনের অভিযোগ তুলেন।