Dhaka 8:32 am, Wednesday, 26 November 2025

মধুপুরের বিভিন্ন এলাকার মানুষ ঠান্ডা জ্বরে আক্রান্ত

Reporter Name
  • Update Time : 01:03:31 pm, Monday, 18 July 2022
  • / 321 Time View

মধুপুরের বিভিন্ন এলাকার মানুষ ঠান্ডা জ্বরে আক্রান্ত

আঃ হামিদ মধুপুর টাঙ্গাইল প্রতিনিধিঃ

টাঙ্গাইলে মধুপুর উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় ঘরে ঘরে ঠান্ডা জ্বরে আক্রান্ত হচ্ছে সব বয়সের মানুষ। এতে করে ফার্মেসী গুলোতে বেড়েছে নাপা বা প্যারাসিটামল ওষুধের ব্যাপক চাহিদা। আগের তুলনায় ঠান্ডা জ্বর জনিত সিরাপের দাম বেশি নেওয়ার অভিযোগও করেছেন অনেকে। চিকিৎসা সংশ্লিষ্টদের দাবি,বন্যা ও প্রচণ্ড গরমের কারণে ঘরে ঘরে মানুষ জ্বর ও ঠান্ডাজনিত রোগে আক্রান্ত হচ্ছেন। ছোট শিশু থেকে শুরু করে যুবক ও প্রবীণরাও এই জ্বরে আক্রান্ত হচ্ছেন। সিজেনারী বা ভাইরাস জনিত জ্বর সাধারণত ৩/৫ দিন স্থায়ী হয়। এই জ্বরে পরিবারের একজন আক্রান্ত হলে অন্যজনেরও আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে, সেক্ষেত্রে ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী ঔষধ খেতে হবে। বাচ্চাদের ক্ষেত্রে কিছুক্ষণ পরপর তোয়ালে বা গামছা পানিতে ভিজিয়ে শরীর মুছে দেওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন চিকিৎসকগন। নিদিষ্ট সময়ের মধ্যে জ্বর না কমলে চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে। খোঁজ নিয়ে জানা যায়, মধুপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স সহ কমিউনিটি ক্লিনিক ও শহরের কয়েকটি বেসরকারি ক্লিনিকে বিগত দিনের তুলনায় গত এক সপ্তাহ ধরে জ্বর ও ঠান্ডাজনিত রোগীর সংখ্যা কয়েকগুন বেড়েছে। বিভিন্ন এলাকা থেকে আসা রোগীদের চিকিৎসা দিতে হিমশিম খেতে হচ্ছে চিকিৎসকদের।এ জ্বরে আক্রান্ত হলে ভয়ের কোন কারণ নেই বলে জানিয়েছেন তারা।

Tag :

Please Share This Post in Your Social Media

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

10

মধুপুরের বিভিন্ন এলাকার মানুষ ঠান্ডা জ্বরে আক্রান্ত

Update Time : 01:03:31 pm, Monday, 18 July 2022

মধুপুরের বিভিন্ন এলাকার মানুষ ঠান্ডা জ্বরে আক্রান্ত

আঃ হামিদ মধুপুর টাঙ্গাইল প্রতিনিধিঃ

টাঙ্গাইলে মধুপুর উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় ঘরে ঘরে ঠান্ডা জ্বরে আক্রান্ত হচ্ছে সব বয়সের মানুষ। এতে করে ফার্মেসী গুলোতে বেড়েছে নাপা বা প্যারাসিটামল ওষুধের ব্যাপক চাহিদা। আগের তুলনায় ঠান্ডা জ্বর জনিত সিরাপের দাম বেশি নেওয়ার অভিযোগও করেছেন অনেকে। চিকিৎসা সংশ্লিষ্টদের দাবি,বন্যা ও প্রচণ্ড গরমের কারণে ঘরে ঘরে মানুষ জ্বর ও ঠান্ডাজনিত রোগে আক্রান্ত হচ্ছেন। ছোট শিশু থেকে শুরু করে যুবক ও প্রবীণরাও এই জ্বরে আক্রান্ত হচ্ছেন। সিজেনারী বা ভাইরাস জনিত জ্বর সাধারণত ৩/৫ দিন স্থায়ী হয়। এই জ্বরে পরিবারের একজন আক্রান্ত হলে অন্যজনেরও আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে, সেক্ষেত্রে ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী ঔষধ খেতে হবে। বাচ্চাদের ক্ষেত্রে কিছুক্ষণ পরপর তোয়ালে বা গামছা পানিতে ভিজিয়ে শরীর মুছে দেওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন চিকিৎসকগন। নিদিষ্ট সময়ের মধ্যে জ্বর না কমলে চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে। খোঁজ নিয়ে জানা যায়, মধুপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স সহ কমিউনিটি ক্লিনিক ও শহরের কয়েকটি বেসরকারি ক্লিনিকে বিগত দিনের তুলনায় গত এক সপ্তাহ ধরে জ্বর ও ঠান্ডাজনিত রোগীর সংখ্যা কয়েকগুন বেড়েছে। বিভিন্ন এলাকা থেকে আসা রোগীদের চিকিৎসা দিতে হিমশিম খেতে হচ্ছে চিকিৎসকদের।এ জ্বরে আক্রান্ত হলে ভয়ের কোন কারণ নেই বলে জানিয়েছেন তারা।