শনিবার, ১৫ নভেম্বর ২০২৫, ০৫:৪৩ অপরাহ্ন

সর্বশেষ :
আওয়ামী লীগের ডাকা লকডাউন কর্মসূচি ঘিরে নারায়ণগঞ্জের নাশকতা এড়াতে ও পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে র‌্যাবের চেকপোস্ট ও  টহল আমি ক্লিন ইমেজের তাই আশাবাদী দল আমাকে মনোনয়ন দিবে – শাহআলম নারায়ণগঞ্জের সিদ্ধিরগঞ্জ একজন মাদক ব্যবসায়ীকে আটক করেছে থানা পুলিশ মুক্তিযোদ্ধা সংসদে স্বচ্ছ মুক্তিযোদ্ধা পাওয়া কষ্টকর : কেন্দ্রীয় কমান্ড কাউন্সিলের আহ্বায়ক বীর মুক্তিযোদ্ধা নঈম জাহাঙ্গীর নারায়ণগঞ্জের ফতুল্লায় ভাঙ্গারী ব্যবসায়ী রাকিব হত্যা মামলায় ৫ জনের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত নারায়ণগঞ্জের আড়াইহাজার থানা পুলিশ নিষিদ্ধ সংগঠনের (আট) নেতাকর্মী ককটেল, পেট্রোল ও বিস্ফোরকদ্রব্যসহ গ্রেফতার নারায়ণগঞ্জে বায়ুদূষণ রোধে বালু ব্যবসায়ী/মালিকদের সাথে মতবিনিময় সভা এনসিপি’র নতুন কার্যালয় উদ্বোধনে রাজনৈতিক বার্তা নারায়ণগঞ্জের সিদ্ধিরগঞ্জ থানা পুলিশ (একান্ন) পিস ইয়াবা ট্যাবলেট সহ ০১ জন মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার নারায়ণগঞ্জে যৌথ অভিযানে নিষিদ্ধ ৯শ কেজি পলিথিন জব্দ, জরিমানা ৩৫ হাজার টাকা

পলাশবাড়ী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেই জলাতঙ্কের টিকা দুর্ভোগে ভুক্তভোগীরা!

মিলন মন্ডল,পলাশবাড়ী (গাইবান্ধা) প্রতিনিধিঃ গাইবান্ধা জেলার পলাশবাড়ী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেই জলাতঙ্কের টিকা। এতে চিকিৎসাসেবা হতে বঞ্চিত হচ্ছেন উপজেলার সাধারণ মানুষ।

সাধারণ মানুষের চিকিৎসাসেবা নিশ্চিতে ৫০ শয্যার উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স প্রতিষ্ঠা হলেও সেখানে জলাতঙ্কের প্রতিষেধক না থাকায় চিকিৎসা সেবা পাচ্ছেন না রোগীরা। বাধ্য হয়ে কুকুর বিড়াল কামড়ানো রোগীদের ছুটতে হচ্ছে গাইবান্ধা জেলা সদর হাসপাতালে। পলাশবাড়ী পৌরসভা ৫ নং ওয়ার্ড বাসিন্দা সাংবাদিক হাসিবুর রহমান স্বপন বলেন,আজ ২২ সেপ্টেম্বর দুপুর একটায় আমার দু বছরের ছোট মেয়েকে বিড়াল কামড় দিলে আমি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স যাই বিড়াল কামরের প্রতিষেধক ভ্যাকসিন দেয়ার জন্য কিন্ত কর্তব্যরত চিকিৎসক ভ্যাকসিন নাই মর্মে আমাকে ব্যবস্থাপত্র দিয়ে বাহির হতে কিনে নেয়ার পরামর্শ দেন, এছাড়াও জনাব স্বপন হতাশার সুরে অভিযোগ করে বলেন দ্বায়িত্বরত একজন ডাক্তারকে রুগীকে যে ভাবে পর্যবেক্ষণ করে দেখা দরকার তেমনটা পাননি বলে তিনি জানান। উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে জলাতঙ্কের টিকা না থাকায় এতে করে চিকিৎসাসেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন উপজেলার সাধারণ মানুষ। কুকুর/বিড়াল কামড়ানো গ্রামের রোগীরা না বুঝেই অনেক সময় কবিরাজের শরণাপন্ন হন। এতে করে জলাতঙ্কে আক্রান্ত রোগীদের মৃত্যুঝুঁকিও বেরে যায়।

এছাড়াও উপজেলার সাধারণ মানুষ চিকিৎসাসেবা নিতে আসলে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নানা রকম হয়রানির শিকার হওয়ারও অভিযোগ পাওয়া যায়।
জলাতঙ্কের প্রতিষেধক না থাকায় রোগীদের কে বাধ্য হয়ে ছুটতে হচ্ছে জেলা সদর হাসপাতালে অথবা চড়া দামে ভ্যাকসিন কিনতে হচ্ছে বাহির হতে।

এ বিষয়ে উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা.মোঃ আনিছুর রহমান বলেন একাধিক বার চাহিদা পত্র দেয়ার পরেও সরবরাহ না থাকায় রুগীদের কে গাইবান্ধা সদর হাসপাতালে অথবা বাহির হতে কিনে নেয়ার পরামর্শ দেয়া হয়ে থাকে।

খবরটি শেয়ার করুন

© All rights reserved © 2024 thedailyagnishikha.com
Design & Developed BY Hostitbd.Com